ঢাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত আব্দুল আজিজের কবর জিয়ারত করলেন কেন্দ্রিয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র সহসভাপতি মো. ইয়াসিন আলী।
এসময় উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব জাকির হোসেন জুয়েল, যুগ্ম আহবায়ক আ: ছাত্তার, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক শফিউল আলম পলাশ, যুগ্ম আহবায়ক হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম রফিক, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আলমগীর হোসেন, সদস্য সচিব কাজী মহিদুল ইসলাম, ইউপি স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আরিফুল ইসলাম জর্জ, স্থানীয় বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীসহ এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন।
কেন্দ্রিয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র সহসভাপতি মো. ইয়াসিন আলী বলেন, ছাত্র জনতার রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি। শহীদ আব্দুল আজিজ জীবন উৎসর্গ করে আমাদের গনতন্ত্রিক পরিবেশ ও নতুন স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা এই আত্মত্যাগ শ্রদ্ধাভরে স্মরণ রাখবে। ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণের জন্য স্বেচ্ছোসেবক দলের নেতাকর্মীরা শহীদ আব্দুল আজিজের পরিবারের পাশে থাকবে। এর আগে নেতারা ২০২৩ সালের ১৩ জুলাই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কর্তৃক জাতির সামনে উপস্থাপিত রাস্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফাগুলো স্থানীয়দের মাঝে তুলে ধরেন।উল্লেখ্য, নকলা উপজেলার চরঅষ্টধর ইউনিয়নের মৃত মোজাম্মেলের মেজো ছেলে গার্মেন্টস কর্মী আব্দুল আজিজ (২৮) গত ৫ আগস্ট ঢাকায় এক দফা আন্দোলনের সময় পুলিশের ছোড়া রাবার বুলেট এসে লাগে চোখ-মুখসহ সারা গায়ে। এরপর সহকর্মী নাজিমের সহযোগিতায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২ দিন চিকিৎসার পর ৭ আগস্ট আজিজের মৃত্যু হয়।পরে নকলার পারিবারিক গোরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়। এদিকে উপজেলার গনপদ্দি ইউনিয়নের চিথলিয়া এলাকার জুলহাস মিয়ার একমাত্র ছেলে নির্মাণ শ্রমিক মো. শফিক (৩০) গত ৪ আগস্ট বিকেলে ঢাকার কাচপুর ব্রিজের নিচে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে নিহত হন।
যাযাদি/এসএস