নেত্রকোনার দুর্গাপুরে জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ের প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকদের সাথে দুর্গাপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ও আলহাজ্ব মাফিজ উদ্দিন তালুকদার কলেজের প্রতিষ্ঠাতা, সহকারী অধ্যাপক ও প্রভাষকদের বিরুদ্ধে প্রকাশিত নিউজ নিয়ে এক মতবিনিময় ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে দুর্গাপুর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় ও প্রতিবাদ সভায় অধ্যক্ষ ফারুক আহমেদ তালুকদার, সহকারি অধ্যাপক আব্দুল আজিজ, গৌতম কুমার মল্লিক, দিলোয়ারা বেগম, প্রভাষক আসাদুজ্জামান, রেজাউল করীম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জেলা কমিটির যুগ্ন-আহবায়ক রাতুল খান রুদ্র, জোবায়ের হোসেন আব্বাসী জানান, অধ্যক্ষ ফারুক আহমেদ অতি সুনামের সহিত দীর্ঘদিন ধরে সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করছেন।
ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক জীবনে সে একজন সৎ, উচ্চ শিক্ষিত কর্তব্য নিষ্ট ব্যক্তি। উনার পরিবারের সকল সদস্যই উচ্চ শিক্ষিত এবং বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ১ম শ্রেণির পদে কর্মরত। স্থানীয় কিছু ব্যক্তি ঈর্ষাকাতর হয়ে, চক্রান্ত ও কিছু কাগজ পত্রাদি সৃজন করে গত ১০ নভেম্বর একটি অনলাইন পত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করে। যাহা প্রকৃতপক্ষে সত্য নয়। উক্ত প্রকাশিত নিউজের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমরা মনে করি প্রকাশিত নিউজটি, অধ্যক্ষ, শিক্ষকমন্ডলী সহ, স্বনামধন্য কলেজের মান ক্ষুন্ন হয়েছে যা আমরা কামনা করিনি।
আমি আরো বলতে চাই, কলেজের স্টাফ নিয়োগ, টাকা আত্মসাৎ সহ যে অভিযোগ এনেছে, তার কোনটির সাথেই আমি জড়িত নই। আমার নিয়োগে কাম্যসংখ্যক সকল যোগ্যতাই আমার রয়েছে বিধায় কমিটি আমাকে নিয়োগ দিয়েছেন। আমার জানামতে সব কিছুই বিধি মোতাবেক সম্পন্ন করা হয়েছে। আমার পরিবারের সকল সদস্য উচ্চ শিক্ষিত এবং বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে উচ্চ পর্যায়ে কর্মরত আছেন, যে কারনে একটি মহল প্রতিহিংসা বশত: সাংবাদিক ভাইদের ভুল বুঝিয়ে এই নিউজ প্রকাশ করিয়েছেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, অধ্যক্ষ ফারুক আহমেদ তালুকদার, সহকারি অধ্যাপক আব্দুল আজিজ, গৌতম কুমার মল্লিক, দিলোয়ারা বেগম, প্রভাষক আসাদুজ্জামান, রেজাউল করীম, জুয়েল রানা, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জেলা কমিটির যুগ্ন-আহবায়ক রাতুল খান রুদ্র, জোবায়ের হোসেন আব্বাসী প্রমুখ।
যাযাদি/ এম