শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২ আশ্বিন ১৪৩১

গোসাইরহাটে পৌরসভার আয়কর ও ভ্যাটের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ 

গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি
  ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৮:৫৯
ছবি : যায়যায়দিন

শরীয়তপুরের গোসাইরহাট পৌরসভায় উন্নয়নমূলক কাজ এবং হাট-বাজার ইজারার আয়কর ও ভ্যাটের টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা না দিয়ে আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে পৌরঃ নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল আলীম মোল্লা বিরুদ্ধে।

স্থানীসূত্রে যানাযায়, পৌরঃ নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল আলীম মোল্লা গোসাইরহাটে অনেক কাজ দূর্নিতি ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে জিম্মি করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন৷ তিনি তার ক্ষমতা দেখিয়ে কিছু লোকের পৌরসভার ঠিকাদারী লাইসেন্স দিতেন না৷ পৌরসভার যতকাজ আসতো তার মারফতে ভাগাভাগী হতো তার ইচ্ছে মত কাজ দিতো৷

গোসাইরহাট পৌরসভার বাংলা বছর ১৪৩১ সনের অর্থ বছরের ইজারাকৃত হাট বাজার ইজারা মূল্যের ৫% টাকা যাহার পরিমান ১৮,৯৪,৭২৪ (আঠারো লক্ষ চুরানব্বই হাজার সাতশত চব্বিশ টাকা) টাকা জমা দেন নাই সরকারী কোষাগারে ভূমি অফিস জানায়৷

অফিস সূত্রে জানাযায়, শরীয়তপুর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট সার্কেল-২ অফিস থেকে বাংলা ১৪২৯ ও ১৪৩০ সনের গোসাইরহাট পৌরসভার আওতাধীন হাট-বাজার, জলমহল, বালুমহল, খেয়াঘাট- এর ইজারা উপর সংযোজন কর ও সুদ বাবদ বাবদ সরকারি রাজস্বের হিসাব বকেয়া টাকা জন্য বার বার তলব করা হয়, যাহার টাকার পরিমান ৯৮,৭৯,২০২ (আটানব্বই লক্ষ উনআশি হাজার দুইশত দুই টাকা) সরকারী কোষাগারে জমা দেন না পৌরসভা কর্তৃপক্ষ৷

গোসাইরহাট পৌরসভার পৌরঃ নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল আলীম মোল্লা বলেন, ভ্যাটের টাকা কিছু সরকারের কোষাগারে জমা হয়েছে৷ ২৯-৩০ বাংলা বছরের ভ্যাট ট্যাক্স এর টাকা আগে যে দায়ীত্বে ছিলো তারা জানে৷

গোসাইরহাটের সাবেক পৌর মেয়র আব্দুল আউয়াল সরদার বলেন, বকেয়া ভ্যাটের টাকা আমি মেয়র নির্বাচিত হওয়ার আগের বাংলা ১৪২৯ ও ১৪৩০ বছরের৷ ঐ ভ্যাটের টাকার ব্যাপারে আমি কিছু জানি না৷

যাযাদি/ এসএম

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে