বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা, সাবেক সদস্য সদস্য ও মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মঈনুল ইসলাম খান শান্ত বলেছেন, " আমাদের দলের কেউ চাঁদাবাজি, লুটতরাজ ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করলে তাকে বিন্দু পরিমাণ ছাড় দেয়া হবে না। এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটলে তাকে বেঁধে রেখে আমাদের খবর দিবেন। আমরা সে বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার চালা ইউনিয়নের সাকুচিয়া গ্রামে উপজেলা বিএনপির সহ প্রচার সম্পাদক নাসির শিকদারের বাবার কুলহানি অনুষ্ঠানে যোগদানকালে উপজেলার দিয়াবাড়ি বাজারে এক পথ সভার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক নিরব আহমেদ চুন্নুর সঞ্চালনায় দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য তিনি আরও বলেন, "আমরা একটা জুলুম সরকার থেকে সবে মাত্র একমাস হলো বের হয়ে এসেছি। এখনও কিছু করার সময় হয়নি। আপনাদের আরও একটু ধৈর্য্য ধরতে হবে। আমাদের চেয়ারম্যান সাহেব যে ঘোষণা দিয়েছেন, তার সাথে সুর মিলিয়ে বলতে চাই, আপনাদের এখন ধৈর্য্য ধরে সাধারণ জনগণের সাথে মিশে তাদের ভালমন্দ দেখতে হবে। আমরা যেনো কোনো অবস্থাতেই শুনতে না পাই, কোনো জায়গায় চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস ও লুটতরাজ হচ্ছে। এটা কোনভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। এ ব্যাপারে চুল পরিমাণ কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। সবাইকে বলি শান্তি পূর্ণ অবস্থাতে থাকার। আমাদের সম্পূর্ণ বিজয় এখনো আসেনি। আমরা কেবল একটা ধাপ পার হয়েছি। আমাদের আরও পরবর্তী ধাপ আছে। সেই ধাপে যেতে হলে আমাদের এখন ধৈর্য্য সহকারে জনগণের সাথে থাকতে হবে। সর্বদায় শান্তি বিরাজ করতে হবে।"

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা বিএনপির প্রধান উপদেষ্টা ইমরানুল হক শাহজাহান, সাবেক আহবায়ক গোলাম মোস্তফা খান, উপজেলা বিএনপির সহ সভাপতি আব্দুল মতিন মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমেদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এড. হুমায়ুন কবির, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব আবু সাদাত শাহীন মোল্লা, কৃষক দলের আহ্বায়ক সাইমুন চৌধুরী, সদস্য সচিব শিশির আলম, ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব আরিফুর রহমান আরিফসহ জেলা উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপির কয়েকশো নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

শিবচরে তরুনেরা সবাই এক : সোহেল রানা

যাযাদি/ এসএম