পটুয়াখালীর বাউফলে চাঁদা না দেওয়ায় হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম ফারুক এবং নাজিরপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও নাজিরপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এস এম মহসীনসহ ৪৫ আওয়ামী লীগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নাম উল্লেখসহ আরও অজ্ঞাতনামা ২০-২৫ ব্যক্তির নামে বাউফল থানায় মামলা হয়েছে।
আজ সোমবার বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন মো. হাসান মল্লিক নামে এক ব্যক্তি। তিনি উপজেলার নিমদী গ্রামের বাসিন্দা আবদুর কাদের মল্লিকের ছেলে। এছাড়া তিনি উপজেলা শ্রমিক দলের সহসভাপতি ও নাজিরপুর ইউনিয়ন শ্রকিদলের সভাপতি।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মামলার বাদী হাসান একজন সিট ব্যবসায়ী। দীর্ঘদিন ধরে তাঁর কাছে আসামিরা পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় একাধিকবার মারধরসহ খুন জখমের হুমকি দেয়।
সর্বশেষ ২০২৪ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি সকাল সোয়া আটটার দিকে হাসানের নিমদী গ্রামের বসত ঘরে গিয়ে আসামিরা হাসানকে মারধর করে ঘরের আসবাব ভাঙচুর করে এবং স্বর্নালংকার ও নগদ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।
বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শোনিত কুমার গায়েন মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
যাযাদি/ এম