মঙ্গলবার, ০২ জুলাই ২০২৪, ১৭ আষাঢ় ১৪৩১

নীলফামারীতে পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ জিং ধান চাষ ও উদ্বুদ্ধকরণে কর্মশালা

স্টাফ রিপোর্টার, নীলফামারী
  ২৯ জুন ২০২৪, ১৯:৪২
ছবি-যায়যায়দিন

নীলফামারীতে পুষ্টিগুন সম্পন্ন জিং ধান চাষে উদ্বুদ্ধকরণ ও বাজারজাত নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৯ জুন) দিনব্যাপী সদর উপজেলার পলাশবাড়ী ইউনিয়নের নটখানায় টিএলএম এর কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে জেলা খাদ্য অধিদপ্তরের আয়োজনে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।

কর্মশালায় জিং ধানের উৎপাদন ও বাজারজাত করণে কৃষকদের সাথে সরাসরি কথা বলেন গ্লোবাল এলায়েন্স ফর ইম্প্রোভড নিউট্রিশন (গেইন) এর কনসালট্যান্ট ড. মনির হোসেন।

গ্লোবাল এলায়েন্স ফর ইম্প্রোভড নিউট্রিশনের(গেইন) সহযোগিতায় বায়োফর্টিফাইড ধান সংগ্রহ এবং সামাজিক সুরক্ষায় জলবায়ু বান্ধব মসুর ডাল ও চালের ভূমিকা বিষয়ক কর্মশালার সভাপতিত্ব করেন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সৈয়দ আতিকুল হক।

অন্যান্যদের মধ্যে বকৃতা করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক(উদ্ভিদ সংরক্ষন) শাহিনা বেগম, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আতিক আহমেদ, সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক তৌহিদুর রহমান, টুপামারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমিনুর রহমান ও অটোরাইস মিল মালিক সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব সামসুল হক, প্রেসক্লাবের সভাপতি এবিএম মঞ্জুরুল আলম সিয়াম, কৃষক তারা পদ রায়, আজাহারুল ইসলাম প্রমূখ।

গেইনের কনসালট্যান্ট ড. মনির হোসেন জানান, বাংলাদেশ সরকারের কৃষি গবেষনা ইনস্টিউিট পুষ্টি সমৃদ্ধ জিং ধান উৎপাদনে নতুন ধারা উম্মোচন করেছে। এতে কৃষক শতভাগ সফলতাও পেয়েছে।

এখন আমাদের সময় এসেছে বায়োফর্টিফাইড ধানের জাত বি-৭৪, বি-৮৪, বি-৮২ ও বঙ্গবন্ধু ১০০, ১০২ জাতের ধান উৎপাদনে কৃষকদের উৎসাহিত করা। সরকার আগামী ৩০ সালের মধ্যে দেশকে খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ন করতে জিং ধান চাষের বিকল্প নেই বলে মনে করেন তিনি।

কর্মশালায় বিভিন্ন সেক্টরের কর্মকর্তা, এনজিও কর্মী, কৃষক, বিএডিসি কর্মকর্তা, কৃষি কর্মকর্তা, সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।

যাযাদি/ এম

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
X
Nagad

উপরে