বিদায়ী বছরে বৈশ্বিক তামা উত্তোলন বেড়েছে ৪ দশমিক ৮ শতাংশ। উত্তোলনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ২৬ লাখ টনে। এ প্রবৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রেখেছে মধ্য আফ্রিকার কঙ্গো প্রজাতন্ত্র ও দক্ষিণ আমেরিকার দুই দেশ পেরু ও চিলি। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে গেস্নাবাল ডাটা। খবর মাইনিং টেকনোলজি।
বিশ্বব্যাপী ২০২৩ সালে শীর্ষ তামা উত্তোলনকারী কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে মার্কিন খনি কোম্পানি ফ্রিপোর্ট-ম্যাকমোরান, অস্ট্রেলীয় কোম্পানি বিএইচপি, চিলির রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি কোডেলকো, সুইজারল্যান্ডভিত্তিক খনি কোম্পানি গেস্ননকোর ও মেক্সিকোভিত্তিক গ্রম্নপো ম্যাক্সিকো এসএবি ডি সিভি।
এদিকে বছরজুড়ে শীর্ষ পাঁচ উত্তোলক দেশের তালিকায় স্থান পেয়েছে চিলি, পেরু, কঙ্গো রিপাবলিক, চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ২০২২ সালেও বিশ্বব্যাপী উত্তোলিত তামার ৪৬ দশমিক ৯ শতাংশই করেছে এ পাঁচ দেশ।
কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে ধাতুটির উত্তোলন বৃদ্ধিতে প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছে দুটি খনি। দেশটির কমোয়া কাকুলা ও টেনকে ফাঙ্গুরুম খনিতে ২০২৩ সালে তামা উত্তোলনে উলস্নম্ফন ঘটেছে। আর কোয়েলাভেকো লাস বাম্বাস টোকেপালা ও আন্টাপাক্কায় প্রকল্পের বাড়তি উত্তোলনে ভর করে শীর্ষ পাঁচে অবস্থান নিশ্চিত করেছে পেরু।