মাছরাঙার মতো ঠোঁট তাক করে
গিলে ফেলেছ নক্ষত্রের দূরন্ত জীবন
সমস্ত পলিপেলব অবসর
ক্রোক করেছ আড়ষ্ট সংজ্ঞায়।
যখন চেয়েছিলে হৃদয়ের শহর ধার
মুঠোভর্তি জড়োয়া ঝর্ণাধারা
শীতল হতো বুকের দহন অগ্নুৎপাত
ফিনকি দিয়ে বের হতো দুঃখ গলা নদীর স্রোত।
দরদি কণ্ঠের মাতাল ভৈরবী
প্রশ্বাসে বুনেছে লালপেড়ে কবিতার ধান
কুচবরণ মালীর হাতে ধরিয়েছে কাস্তে প্রেম
পূর্ণিমা লোকেশন থেকে এনেছে দখিন বাতাস
ভালোবাসার মহাদানি অমর করেছে নমরুদ সংসার।
জিভে জড়ানো শব্দ ছুঁয়ে যায় প্রেম যমুনা
রাতভর গালের পশে শুয়ে থাকে চুমুর ঠোঁট
সকাল হলে দেহ ভিজে গড়িয়ে যায় পুরনো বয়স
আমরা তখনই বৃদ্ধ হই- মানুষ।