গত ২৬ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে রাজধানীর নয়াপল্টনে একটি হোটেলে অ্যাসোসিয়েশন অব ট্র্যাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব) সংবাদ সম্মেলন করে এয়ার টিকেটের দাম কমানোর পাশাপাশি যাত্রীর নাম, পাসপোর্ট, ভিসা ছাড়া বাল্ক টিকেট বিক্রি ও মজুতদারি বন্ধের দাবি জানিয়েছেন।
উক্ত সংবাদ সম্মেলনকে কেন্দ্র করে কিছু প্রিন্ট মিডিয়াতে খবর প্রকাশিত হয় যে, "বিমান টিকিটের মজুতদারি বন্ধের দাবি আটাবের"। উক্ত বিষয়টি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে।
এ প্রসঙ্গে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সম্পূর্ণ প্রেস কনফারেন্সটি পর্যবেক্ষণ করে কোথাও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর কথা খুঁজে পায়নি। সংবাদ সম্মেলনে আটাবের সম্মানিত সভাপতি বা সদস্যগণ কোথাও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বা বিমানের কথা উলেস্নখ করেননি। বরং, এয়ার টিকেট বা এয়ারলাইন্স এর কথাই আটাব থেকে উলেস্নখ করা হয়। সুস্পষ্টভাবেই, সংশ্লিষ্ট সংবাদ মাধ্যমের প্রকাশিত এয়ারলাইন্স শব্দের পরিবর্তে "বিমান" শব্দটি ব্যবহার করার ফলে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ও জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে। উক্ত 'বিমান' শব্দটি ব্যবহারের পরিবর্তে "এয়ার টিকেট বা এয়ারলাইন্স" শব্দ ব্যবহারে বিভিন্ন প্রেস ও পাবলিক মিডিয়া আরও মনোযোগী হবে বলে বিমান কর্তৃপক্ষ প্রত্যাশা করে।
এ প্রসঙ্গে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সুস্পষ্টভাবেই উলেস্নখ করতে চায়, বিমানের বিদ্যমান বুকিং এবং টিকিটিং পলিসি অনুযায়ী, বর্তমানে টিকেট বুকিং বা রিজার্ভেশন সিস্টেমে মধ্যপ্রাচ্যগামী বা শ্রমিক ভিসায় প্রবাসগামী সম্মানিত রেমিট্যান্স যোদ্ধা বা অন্যান্য যাত্রীদের ক্ষেত্রে কোনও সেক্টরে নাম কিংবা নামবিহীন গ্রম্নপবুকিং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স অনুমোদন করে না। সংবাদ বিজপ্তি