গত ১১ নভেম্বর ২০২৪ যায়যায়দিন পত্রিকায় 'দুই পরিবারের দখলে মেঘনা ব্যাংক' শীর্ষক সংবাদের প্রতিবাদ করেছে মেঘনা ব্যাংকের কর্তৃপক্ষ। তারা বলেছেন, মেঘনা ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালকরা ব্যাংক ছেড়ে চলে গিয়েছেন উলেস্নখ করা হলেও প্রকৃতপক্ষে মো. ইয়াসিন আলী, আশিকুর রহমান লস্কর, ফারাহ্ আহ্সান, সাখাওয়াত হোসেন, আলক কুমার দাস, আব্দুল মালেক, মো. নজরুল ইসলাম, আব্দুল আলীম খান সেলিম এই পরিচালকদের বিভিন্ন সময় খেলাপি ঋণ এবং অন্যান্য ইসু্যতে বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের পরিচালক পদ শূন্য করে দেয়। এক্ষেত্রে মেঘনা ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের কোনো ধরনের দায় নেই। এছাড়াও মেঘনা ব্যাংকের সাবেক পরিচালক মো. কামাল উদ্দিন তার শেয়ার যথাযথ মূল্যে বিক্রি করে দিয়েছেন।
প্রতিবেদনে উলিস্নখিত তিনজন পরিচালক- মজিবুর রহমান খান, আলী আজীম খান এবং মো. লোকমান হাকিম যথাক্রমে ২০১৮, ২০২০ এবং ২০২১ সালে মৃতু্যবরণ করেন এবং তাদের পরিচালক পদ শূন্য হয়ে যায়। অথচ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রয়াত এসব পরিচালকবৃন্দকে পরিচালনা পর্ষদ থেকে বের করা দেওয়া হয়েছে- যা সত্য নয়।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের- ২০১১ সালের এক নোটিফিকেশনে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিচালকদের জন্য ২ শতাংশ শেয়ার ধারণ বাধ্যতামূলক করে। মেঘনা ব্যাংক শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নয়, সে সকল কোম্পানির পরিচালকদের জন্য এই ২ শতাংশ শেয়ার ধারণ বাধ্যতামূলক নয়।
একইসঙ্গে প্রকাশিত প্রতিবেদনে মেঘনা ব্যাংকের নামে একটি মার্সিডিজ বেঞ্জ গাড়ি থাকার কথা উলেস্নখ করা হলেও প্রকৃতপক্ষে মেঘনা ব্যাংকের নামে কোনো মার্সিডিজ গাড়িই নেই। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি