সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ২৮ অক্টোবর ২০২৪, ০০:০০

যাযাদি ডেস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় নিন্দা বাংলাদেশের \হযাযাদি ডেস্ক ইরানের ওপর সাম্প্রতিক ইসরায়েলি সামরিক হামলার নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ। এ হামলা ইরানের সার্বভৌমত্বের গুরুতর লঙ্ঘন, জাতিসংঘের সনদ এবং আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন বলেও মনে করে বাংলাদেশ। রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ হামলার নিন্দা জানায়। বিবৃতিতে উলেস্নখ করা হয়, ইরানের ওপর এ ধরনের উস্কানি আঞ্চলিক, বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য সুদূরপ্রসারী পরিণতিসহ ইতোমধ্যেই ভঙ্গুর অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করার হুমকি দেয়। বাংলাদেশ আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক অংশীদারদের সংযম অনুশীলন ও উত্তেজনা রোধ করতে তাদের প্রভাব ব্যবহার করার আহ্বান জানায়। বাংলাদেশ জোর দেয় যে, আন্তর্জাতিক রীতি, সংলাপ এবং সার্বভৌমত্বের প্রতি প্রতিশ্রম্নতি মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চল ও এর বাইরে স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য সর্বোত্তম। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে একটি স্থিতিশীল মধ্যপ্রাচ্যের সমর্থনে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে। একইসঙ্গে কূটনীতি এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধা স্থায়ী শান্তির একমাত্র কার্যকর পথ বলে মনে করে বাংলাদেশ। রাজধানীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ম যাযাদি ডেস্ক রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলা এলাকায় পূর্ব শত্রম্নতার জেরে মো. নাজমুল মোলস্না (২৫) নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহতের বোনের ছেলে আশরাফুল বলেন, 'সম্প্রতি এক প্রতিবেশীর সঙ্গে আমার মামার ঝামেলা হয়। ওই প্রতিবেশী মামাকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। আহত অবস্থায় প্রথমে মালিবাগ এলাকার একটি হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে আজ (রোববার) সকালে ঢামেক মেডিকেলে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।' আশুলিয়ায় সংঘাতে আহত পোশাককর্মী চম্পার মৃতু্য \হযাযাদি রিপোর্ট ঢাকার আশুলিয়ায় সংঘাতে আহত পোশাককর্মী চম্পা খাতুন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেলের আইসিইউতে তার মৃতু্য হয় বলে জানান সেখানকার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ ফারুক। চম্পার মৃতু্যর বিষয়ে ঢাকা মেডিকেলের রেজিস্টারে লেখা হয়েছে, শারীরিক আঘাতের কারণে তার মৃতু্য হয়েছে। গত বুধবার আশুলিয়ার নরসিংহপুর-কাশিমপুর সড়কের বাংলাবাজার এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে কয়েকজন শ্রমিক আহত হন। তাদের মধ্যে আছেন- জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেডের প্রিন্টিং অপারেটর মোর্শেদা বেগম (৩৫), সুইং অপারেটর চম্পা খাতুন (২২), শ্রমিক ববিতা আক্তার এবং সুসুকা গার্মেন্টেসের শ্রমিক হালিমা খাতুন। তাদের মধ্যে 'গুলিবিদ্ধ' মোরশেদা ও চম্পাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন তাদের সহকর্মীরা। চার মাসের বকেয়া বেতনের দাবিতে জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনের কর্মীদের আন্দোলনের তৃতীয় দিনে ওই সংঘাত ঘটেছিল। আন্দোলনে সংহতি জানিয়েছিল সুসুকাসহ আশপাশের কারখানার শ্রমিকরা।