বিশ্ব ওজোন দিবস ২০২৪ উদযাপনের অংশ হিসেবে জিআইজেড বাংলাদেশ পরিবেশবান্ধব শীতল প্রযুক্তি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে একটি সেমিনারের আয়োজন করে। বিশেষ করে এতে আর২৯০ এয়ার কন্ডিশনারের (এসি) বিস্তারিত তুলে ধরা হয়। পরিবেশ অধিদপ্তরের ওজোন সেলের সহযোগিতায় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে ওজোন স্তরের হ্রাস এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব- উভয়ই প্রশমিত করতে সবুজ শীতল সমাধানের পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তুলে ধরা হয়।
বৈশ্বিকভাবে দক্ষিণের দেশগুলোতে রেফ্রিজারেশন এবং এয়ার কন্ডিশনার খাত মোট গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের ১০.৫ শতাংশের বেশি অবদান রাখছে। বৃহৎ জনগোষ্ঠী সংখ্যা, ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা এবং দ্রম্নত নগরায়নের কারণে বাংলাদেশে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণিত যন্ত্রের চাহিদা দ্রম্নত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এক সময় বিলাসিতা হিসেবে বিবেচিত হলেও বর্তমানে এটি প্রয়োজনীয়তা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
সেমিনারে জিআইজেডের হেড অব এনার্জি পোর্টফোলিও, মিসেস স্টোয়াঙ্কা স্টিশচ বাংলাদেশে জার্মান সরকারের প্রযুক্তিগত সহযোগিতার কার্যক্রম পোর্টফোলিও তুলে ধরার মাধ্যমে অতিথিদের স্বাগত জানান। গ্রিন কুলিং প্রকল্পের প্রজেক্টের ম্যানেজার শানিন মুনতাহা পরিবেশবান্ধব কুলিং প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের রূপান্তরকে সমর্থন করার ক্ষেত্রে তাদের ভূমিকার পরিকল্পনার রূপরেখা তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে মুল বক্তব্য রাখেন কী-নোট স্পীকার পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মহিউদ্দিন মানিক।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক এবং ওজোন সেলের প্রধান ড. জিয়াউল হক বলেন, ২০২৫ সালের জানুয়ারির মধ্যে আমাদের আর২২ এবং সিএফসি গ্যাসের ব্যবহার ৬৭.৫ ভাগে কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে আমাদের আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা আছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি