বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তরের কমিটি বিলুপ্ত
মাত্র আড়াই মাসের ব্যবধানে ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত করেছে বিএনপি। শনিবার রাতে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে শিগগির মহানগর উত্তর ইউনিটের নতুন কমিটি ঘোষণা করার কথা বলা হয়েছে।
সাইফুল আলম নিরবকে আহ্বায়ক ও আমিনুল হককে সদস্য সচিব করে গত ৭ জুলাই ঢাকা মহানগর উত্তর আংশিক আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। আড়াই মাসের ব্যবধানে এ কমিটি ভেঙে দিল দলটি। তবে বিজ্ঞপ্তিতে এর কারণ বলা হয়নি।
শাহজালাল বিমানবন্দরকে 'নীরব এলাকা' ঘোষণা
\হযাযাদি ডেস্ক
ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দর ও তার উত্তর-দক্ষিণের দেড় কিলোমিটারকে 'নীরব এলাকা' হিসেবে ঘোষণা করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন-ডিএনসিসি।
রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ডিএনসিসি বলেছে, শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা, ২০০৬-এর বিধি-৪ অনুযায়ী শাহজালাল বিমানবন্দর ও তার আশপাশের এলাকাকে (স্কলাস্টিকা স্কুল থেকে হোটেল লো মেরিডিয়ান পর্যন্ত) 'নীরব এলাকা' ঘোষণা করা হলো।
আগামী ১ অক্টোবর থেকে তা কার্যকর হবে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
এর আগে গত ১০ সেপ্টেম্বর এক আলোচনা সভায় পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছিলেন, শাহজালাল বিমানবন্দরের উত্তর ও দক্ষিণের এক কিলোমিটার অংশকে হর্নমুক্ত করা হবে।
বিমানবন্দর এলাকায় সিঙ্গেল ইউজ
পস্নাস্টিক ও হর্নের ব্যবহার বন্ধের লক্ষ্যে
সেদিন ওই সভার আয়োজন করা হয়।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনুদানের বরাদ্দ বাড়ল
ম যাযাদি ডেস্ক
মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান-শিক্ষক-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের অনুদানের বরাদ্দ বেড়েছে ১০ শতাংশ। ২০২৫ সাল থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ে অনুদানের বরাদ্দ থাকবে ৭০ শতাংশ যা আগে ছিল ৬০ শতাংশ।
বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্রছাত্রীদের অনুদান দেওয়ার জন্য অনুসরণীয় সংশোধিত নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রকাশিত নীতিমালায় এ তথ্য পাওয়া গেছে। নীতিমালায় দেখা গেছে, কয়েকটি জায়গায় বেশ পরিবর্তন এনেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
অনুদানের বরাদ্দ পাওয়ার ক্ষেত্রে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বণ্টনে আনা হয়েছে পরিবর্তন। নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও সমমানের অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনুদান পাবে মোট বরাদ্দের ১০ শতাংশ। মাধ্যমিক ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পাবে ৭০ শতাংশ। স্কুল অ্যান্ড কলেজ, উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ এবং ডিগ্রি কলেজ পাবে ২০ শতাংশ।
এর মধ্যে মাধ্যমিক ও অন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ আগে ছিল ৬০ শতাংশ এবং স্কুল অ্যান্ড কলেজ, উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ এবং ডিগ্রি কলেজের জন্য ছিল ৩০ শতাংশ।
এবার কলেজ থেকে ১০ শতাংশ কমিয়ে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে।