ভূমি অফিসের কর্মীদের
প্রতি সমন্বয়ক হাসনাত
আবদুলস্নাহর হুঁশিয়ারি
ম যাযাদি ডেস্ক
ভূমি অফিসে ঘুষ দেওয়ার প্রবণতা কমে যাওয়ার পর কর্মীরা কাজে অনীহা দেখাচ্ছেন। এতে কাজে ধীরগতি এসেছে অভিযোগ করে হাসনাত আবদুলস্নাহ তাদের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, সাবধান হয়ে যান, নয়তো আপনাদেরও রিপেস্নসমেন্ট চলে আসবে।
সোমবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুলস্নাহ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এই হুঁশিয়ারি দেন।
পোস্টে হাসনাত রিখেছেন, 'ভূমি অফিসে ঘুষ দেওয়ার মাত্রা কমে যাওয়ায় সেখানে কর্মীদের কাজে অনীহা দেখা যাচ্ছে এবং কাজ স্স্নো করে দেওয়া হয়েছে। ভূমি অফিসের কর্মীরা যদি ঘুষের অভ্যাসের অভাবে কাজে অনীহা দেখান এবং কাজ স্স্নো করে দেন, তাহলে এটি তাদের পেশাগত দায়বদ্ধতার অভাবকেই প্রকাশ করে। যাদের পেশাগত দায়বদ্ধতার অভাব রয়েছে, তাদের বিকল্প চিন্তা করা সরকারের দায়িত্ব।'
হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি লেখেন, 'আপনারা যারা কাজ স্স্নো করে দিয়েছেন, এখনো সময় আছে, সাবধান হয়ে যান। না-হয় আপনাদের রিপেস্নসমেন্টও চলে আসবে।'
নবম-দশম শ্রেণির
পাঠ্যবইয়ের চাহিদা
দেওয়ার নির্দেশ
ম যাযাদি ডেস্ক
আগামী বছরের জন্য নবম-দশম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের চাহিদা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে নবম ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের চাহিদা ওয়েব অ্যাপিস্নকেশনে দাখিল ও এনসিটিবির ঊর্ধ্বতন মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার অফিসে পাঠাতে জেলা, উপজেলা ও থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের বলা হয়েছে।
এনসিটিবি থেকে বিষয়টি জানিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে। বোর্ড জানিয়েছে, ইতোপূর্বে মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠ্যবইয়ের চাহিদা সংগ্রহ করা হলেও পাঠ্যবই সংশোধনের সিদ্ধান্ত আসায়
আবার চাহিদা চাওয়া হয়েছে।
এনসিটিবি জানিয়েছে, ২০২৫ সালে নবম-দশম শ্রেণিতে জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০১২-এর আলোকে প্রণীত শাখা ও গুচ্ছভিত্তিক সংশোধিত ও পরিমার্জিত বই বিতরণ করা হবে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এ দুই শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বইয়ের চাহিদা সংগ্রহ করে এনসিটিবির ওয়েবসাইটের ওয়েব অ্যাপিস্নকেশনে ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দাখিল করা যাবে। আর জেলা শিক্ষা অফিস থেকে ১২ সেপ্টেম্বর
পর্যন্ত এবং আঞ্চলিক উপপরিচালকের কার্যালয়
থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত একই ওয়েব
অ্যাপিস্নকেশনে দাখিল করা যাবে।
বিডিআর বিদ্রোহ মামলার
১৭ বিশেষ পিপির
নিয়োগ বাতিল
ম যাযাদি রিপোর্ট
বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলা পরিচালনায় যুক্ত ১৭ জন বিশেষ পাবলিক প্রসিকিউটরের (পিপি) নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবু্যনালের প্রধান কৌঁসুলি মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম সোমবার সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
এ নিয়োগ বাতিল করে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর অনুবিভাগ গত ৫ সেপ্টেম্বর একটি আদেশ দিয়েছে।
ওই আদেশে বলা হয়, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) লালবাগ থানায় ২০০৯ সালের ২৮ ফেব্রম্নয়ারি করা বিডিআর বিদ্রোহ বিস্ফোরক দ্রব্য মামলায় ১৭ জন বিশেষ প্রসিকিউটরের নিয়োগ বাতিল হলো।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রম্নয়ারি তৎকালীন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদরদপ্তর পিলখানায় জওয়ানদের হাতে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। ওই ঘটনায় লালবাগ থানায় এ বিস্ফোরক মামলা দায়ের করা হয়।