সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০০:০০

যাযাদি ডেস্ক
শহীদ পরিবারের দায়িত্ব নেবে সরকার উপদেষ্টা নাহিদ ম যাযাদি রিপোর্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের পরিবারের দেখভালের দায়িত্ব সরকার নেবে বলে জানিয়েছেন টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। ঢাকার বাইপাইলে পুলিশের গুলিতে নিহত রমজান আলীর পরিবার বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ কথা জানান। উপদেষ্টা নাহিদ বলেন, 'গণ-অভু্যত্থানের সময় যেভাবে ছাত্র-জনতা রাস্তায় নেমে এসেছিল, তাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। শহীদদের জন্যই আমরা বেঁচে আছি, বাক স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছি।' তিনি রমজান আলীর পরিবারের খোঁজখবর নেন; পাশাপাশি আন্দোলন নিহত সবার পরিবারকে মাসিক ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার অঙ্গীকার করেন। উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের সময় রমজানের পরিবার থেকে তার বাবা ও ছোট বোন উপস্থিত ছিলেন। রমজান নাটোরের সিংড়ার একটি কলেজে ডিগ্রির শিক্ষার্থী ছিলেন। পরিবারের কেউ উপার্জনক্ষম না থাকায় তিনি বাইপাইলে একটি মাছের আড়তে কাজ করতেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নেওয়া এই শিক্ষার্থী ৫ আগস্ট ওই এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন। হাতিরঝিলে স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী আটক ম যাযাদি রিপোর্ট রাজধানীর হাতিরঝিলের পিয়ারাবাগ এলাকায় সারেজা বেগম (৩৪) নামে এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার রাতে পিয়ারাবাগ এলাকায় একটি বাসা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের স্বামী ইয়াকুব আলীকে আটক করেছে পুলিশ। হাতিরঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. শফিউল আলম এ তথ্য জানান। সারেজা সিরাজগঞ্জ কাজীপুর উপজেলার গানদাইল গ্রামের মো. ইয়াকুব আলীর স্ত্রী। বর্তমানে হাতিরঝিল পেয়ারাবাগে পরিবারের সঙ্গে থাকতেন। দুই ছেলের জননী ছিলেন তিনি। নিহতের স্বজন লিটন মিয়া বলেন, 'সারেজার স্বামী ইয়াকুব দেড় মাস আগে গোপনে আরেকটা বিয়ে করে। এ নিয়ে তাদেরে মধ্যে ঝগড়া হতো। এছাড়া বিভিন্ন সময় সারেজাকে মারধর করত ইয়াকুব।' এসআই বলেন, 'পারিবারিক কলহে বুধবার রাত ৮টার দিকে সবার অগোচরে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস নেয় ওই নারী। খবর পেয়ে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়। পরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।' মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার চলতি দায়িত্ব পাচ্ছেন জ্যেষ্ঠ শিক্ষকরা ম যাযাদি ডেস্ক উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার চলতি দায়িত্ব পাচ্ছেন সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষকরা। শিক্ষকদের এ দায়িত্ব দিতে এরই মধ্যে আবেদন চাওয়া হয়েছে। আগ্রহী শিক্ষকদের ৭ দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় তথ্যসহ আবেদন অধিদপ্তরে পাঠাতে হবে। বুধবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত চিঠি প্রকাশ করা হয়েছে। আবেদন চেয়ে এ চিঠি সব প্রধান শিক্ষকদের পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে কর্মরত যেসব সিনিয়র শিক্ষক 'উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের (চলতি দায়িত্ব)' শূন্যপদে পদায়ন পেতে আগ্রহী, তাদের আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে অধিদপ্তরে আবেদন পাঠানোর জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো। পদায়ন পেতে যেসব তথ্য দিতে হবে- ১. বিভাগীয়, ফৌজদারি বা দুদকের মামলা নেই মর্মে প্রত্যয়নপত্র। ২. চাকরি সন্তোষজনক মর্মে প্রত্যয়নপত্র। ৩. চাকরি স্থায়ীকরণের কপি।