৪৬তম বিসিএসের
লিখিত পরীক্ষার
তারিখ প্রকাশ
ম যাযাদি ডেস্ক
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। সরকারি কর্মকমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৮ আগস্ট শুরু হবে, চলবে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহের বিভিন্ন কেন্দ্রে এই লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার হল, আসনবিন্যাস ও অন্যান্য নির্দেশনা যথাসময়ে পিএসসির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন ১০ হাজার ৬৩৮ জন প্রার্থী। এসব প্রার্থীই লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
এই বিসিএসে ৩ হাজার ১৪০টি পদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নেওয়া হবে স্বাস্থ্য ক্যাডারে। সহকারী সার্জন ১ হাজার ৬৮২ জন এবং সহকারী ডেন্টাল সার্জন ১৬ জন। এরপর সবচেয়ে বেশি নেওয়া হবে শিক্ষা ক্যাডারে। বিভিন্ন বিষয়ে এ ক্যাডার থেকে বিসিএস শিক্ষায় ৫২০ জন নেওয়া হবে।
ঠাকুরগাঁওয়ে বিএসএফের
গুলিতে বাংলাদেশি
যুবক নিহত
ম ঠাকুরগাঁও ও বালিয়াডাঙ্গী প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার নাগরভিটা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে মো. রাজু মিয়া (২৮) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন।
শুক্রবার ভোরে উপজেলার নাগরভিটা সীমান্তের বিওপি আওতাধীন মেইন পিলার ৩৭৬/৫ এস নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত রাজু মিয়া উপজেলার গড়িয়ালী গ্রামের হবিবর আলীর ছেলে। বালিয়াডাঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ কবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে ওসি ফিরোজ কবির জানান, বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ১টার দিকে নাগরভিটা সীমান্তের ৩৭৬এর ৫এস নম্বর পিলার এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে গরু আনতে যায় কয়েকজন। এ সময় বিএসএফ সদস্যরা তাদের গুলি ছোড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে রাজু ঘটনাস্থলেই মারা যান। তার মরদেহ বিএসএফের কাছে রয়েছে।
ঠাকুরগাঁও ৫০ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. তানজীর আহম্মদ বলেন, এ ঘটনায় সীমান্ত এলাকায় দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে পতাকা বৈঠক আহ্বান করা হয়েছে। এরপর ঘটনার বিস্তারিত তথ্য পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়া যাবে।
নির্মাণাধীন ভবনের
চারতলা থেকে পড়ে
শ্রমিক নিহত
ম যাযাদি রিপোর্ট
রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্মাণাধীন ভবনের চারতলা থেকে পড়ে মো. ফারুক (৩০) নামে এক শ্রমিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফারুকের মামাতো ভাই ওমর ফারুক বলেন, আমরা বসুন্ধরার দুই নম্বর রোডের এইচ বস্নকে নির্মাণাধীন ভবনে কাজ করছিলাম। এ সময় অসাবধানতাবশত সে নিচে পড়ে যায়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান আমার ভাই বেঁচে নেই। তিনি আরও বলেন, তাদের বাড়ি নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা থানা এলাকায়। বর্তমানে ওই ভবনেই থাকতেন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, মরদেহটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে।