সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজের ১৭তম কাউন্সিল অব দি কলেজ সভা মঙ্গলবার ঢাকা সেনানিবাসস্থ আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম, মেজর জেনারেল এ কে এম মোস্তফা কামাল পাশা, অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মুহাম্মদ যুবায়ের সালেহীন, মেজর জেনারেল কাজী মো. রশীদ-উন-নবী ছাড়াও প্রতিরক্ষা, অর্থ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রতিনিধিসহ অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
১৯৯৭ সালে আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল ইনস্টিটিউটের বিদ্যমান স্থাপনায় আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ চালু করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সে মোতাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৮ সালের ১৯ মার্চ কলেজের স্থায়ী ভবন নির্মাণের নামফলক উন্মোচন করেন। ১৯৯৯ সালের ২০ জুন ৫৬ জন মেডিকেল ক্যাডেট নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তির মাধ্যমে আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ যাত্রা শুরু করে। পরে ৫ জুন ২০০৮ সালে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস্ে্র অধিভুক্ত হয়।
আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজে শিক্ষার মান সর্বদাই উন্নত যা বিভিন্ন পেশাগত এমবিবিএস পরীক্ষায় প্রতিফলিত হচ্ছে। বিইউপি'র অধীনে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন পেশাগত এমবিবিএস পরীক্ষার ফলাফলে অত্র কলেজের পাসের হার শীর্ষস্থানীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম। আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ দেশের একমাত্র আবাসিক চিকিৎসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সভায় আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ পরিচালনা-সংক্রান্ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। আইএসপিআর