সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ১৫ মে ২০২৪, ০০:০০

যাযাদি রিপোর্ট
চট্টগ্রাম থেকে প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৩৯৮ হজযাত্রী ম যাযাদি ডেস্ক চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে গেছে প্রথম হজ ফ্লাইট। মঙ্গলবার ভোররাত সাড়ে ৩টায় ৩৯৮ জন হজযাত্রী নিয়ে বাংলাদেশ বিমানের প্রথম ফ্লাইটটি মদিনার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চট্টগ্রাম জেলা কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন বলেন, 'মঙ্গলবার চট্টগ্রাম থেকে হজযাত্রী পরিবহণ শুরু হয়েছে। ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে ৩৯৮ যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রথম হজ ফ্লাইট মদিনার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। এবার চট্টগ্রাম থেকে ২২টি হজ ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। এর মধ্যে ২০টি যাবে মক্কায় এবং বাকি দু'টি ফ্লাইট যাবে মদিনায়। হজ ফ্লাইট চলবে ৯ জুন পর্যন্ত।' হজ এজেন্সি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) চট্টগ্রাম জোনের সভাপতি শাহ আলম বলেন, 'চট্টগ্রাম থেকে এবার হজ পালনের জন্য ৮ হাজার নারী-পুরুষ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছেন। চাঁদপুরে ৩৮ দিন পর উৎপাদনে ফিরল বিদু্যৎকেন্দ্র ম চাঁদপুর প্রতিনিধি অগ্নিকান্ডে দীর্ঘ ১ মাস ৮ দিন বন্ধ থাকার পর আবারও উৎপাদনে ফিরেছে চাঁদপুরের ১৫০ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড সাইকেল বিদু্যৎকেন্দ্র। মঙ্গলবার বিদু্যৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক (তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী) নূরুল আবছার জানান, মেরামত কাজ শেষে সোমবার রাত ১টায় ১০০ মেগাওয়াট ইউনিটের মধ্যে ৫০ মেগাওয়াট উৎপাদনে যেতে সক্ষম হয়। এর আগে ৫ এপ্রিল চাঁদপুর ১৫০ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড সাইকেল বিদু্যৎকেন্দ্র জেনারেটর বেয়ারিংয়ে ওয়েল লিকেজ থেকে অগ্নিকান্ডে বন্ধ হয়ে যায়। নূরুল আবছার বলেন, উৎপাদন কেন্দ্রের ১০০ মেগাওয়াট ইউনিটের জেনারেটর বেয়ারিংয়ে ওয়েল লিকেজ মেরামত কাজের জন্য ১ মাস ৮ দিন বন্ধ থাকার পর আবারও বিদু্যৎ উৎপাদন শুরু হয়েছে। তবে গ্যাস সংকটের কারণে এখন ১০০ মেগাওয়াট ইউনিটের ৫০ মেগাওয়াট উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে। গ্যাস কোম্পানির সঙ্গে কথা হয়েছে। গ্যাসের সরবরাহ বাড়লে ১০০ মেগাওয়াট উৎপাদন সম্ভব হবে। বর্তমানে উৎপাদিত ৫০ মেগাওয়াট বিদু্যৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে। বিশ্ব পরিবার দিবস আজ ম যাযাদি রিপোর্ট আজ ১৫ মে বিশ্ব পরিবার দিবস। পরিবারের প্রতি দায়িত্ববোধ কেমন হওয়া উচিত, পারিবারিক বন্ধন ও পরিবারের গুরুত্ব সম্পর্কে ধারণা এবং বাস্তবিক অর্থে পরিবারের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের জন্য বিশ্বব্যাপী দিবসটি পালিত হয়। ১৯৯৩ সালের ২০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের এক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৫ মে বিশ্ব পরিবার দিবস হিসেবে ঘোষিত হয়। জাতিসংঘ ১৯৯৪ সালকে বিশ্ব পরিবার বর্ষ ঘোষণা করেছিল। ১৯৯৬ সাল থেকেই দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। মানুষ সামাজিক জীব এবং সামাজিক উপাদানগুলোর মধ্যে প্রথম ও প্রধান উপাদান হলো পরিবার। পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, সৌহার্দ্য, সহমর্মিতা ও ভালোবাসার দৃঢ় বন্ধনের মাধ্যমে পরিবারে একজন মানুষ সমাজের সর্বোচ্চ সুবিধা ভোগ করে থাকে। বিশ্বের প্রতিটি দেশ ও সংস্কৃতিতে পরিবারের গুরুত্ব অপরিসীম। পরিবারকে বলা হয় সমাজ ও রাষ্ট্রের আয়না। একটি আদর্শ পরিবারে অন্যতম কার্যাবলি হলো পরিবারের সবাই মিলেমিশে একত্রে বাস করা।