সংবাদ সংক্ষেপ
প্রকাশ | ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০০:০০
যাযাদি রিপোর্ট
পলস্নবীর পুকুরে
তরুণের লাশ
ম যাযাদি রিপোর্ট
রাজধানীর পলস্নবীর সুখনগরের একটি পুকুর থেকে পাভেল খান (২৫) নামে এক তরুণের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রোববার রাত সাড়ে ৮টায় লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলছে, পাভেলকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে তার লাশ পুকুরে ফেলা হয়। পূর্বশত্রম্নতার জের ধরে এই হত্যাকান্ড ঘটেছে বলে তারা প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছে।
পলস্নবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অপূর্ব হাসান সোমবার বলেন, রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় থাকতেন পাভেল। খুন করার জন্যই তাকে কৌশলে বাড্ডা থেকে পলস্নবী এলাকায় ডেকে আনা হয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, পাভেলের নামেও থানায় একাধিক মামলা আছে। হত্যাকারীরা তার পূর্বপরিচিত। হত্যাকারীদের নাম-পরিচয় পাওয়া গেছে। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
পুলিশ জানায়, রোববার রাতে স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে তারা খবর পায়। পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুকুর থেকে পাভেলের লাশ উদ্ধার করে তারা। ময়নাতদন্তের জন্য আজ ভোরে তার লাশ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় পলস্নবী থানা একটি হত্যা মামলা হয়েছে।
পরিবারের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, পাভেল বাসচালকের সহকারী হিসেবে কাজ করছিলেন। তিনি দুই বছর আগে বিয়ে করেন। পরে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়।
পরিবারের তথ্যমতে, পাভেলের বাড়ি নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা উপজেলায়। বাবা নাম শায়েস্তা খান। পাভেল থাকতেন বাড্ডার পাঁচতলাবাজার এলাকায়।
ঢাকায় ফিটনেসবিহীন
৪৮৮ যানবাহনের
বিরুদ্ধে মামলা
ম যাযাদি রিপোর্ট
ত্রম্নটিপূর্ণ ও ফিটনেসবিহীন ৪৮৮টি যানবাহনের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগ। ১৩ এপ্রিল থেকে অভিযান শুরু করে ৩৬ ঘণ্টায় ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগ বাস, ট্রাক, মাইক্রোবাস, কাভার্ডভ্যান, পিকআপ, লেগুনা, সিএনজি, প্রাইভেটকার ও মোটর সাইকেলসহ ৪৮৮টি যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। চলমান অভিযানে বিভিন্ন যাত্রীবাহী কোম্পানির বাসের বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
সোমবার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ফারুক হোসেন এসব তথ্য জানান।
এছাড়া ট্রাক, কাভার্ডভ্যান ও লরি যাতে মহানগরীতে প্রবেশ করে যানজট সৃষ্টি না করতে পারে সেজন্য চেকপোস্ট বসানো হয়।
ডিসি ফারুক হোসেন বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগ ক্রমান্বয়ে ফিটনেসবিহীন ও ত্রম্নটিপূর্ণ যানবাহনমুক্ত করা হবে।
এ অভিযানের ফলে ফিটনেসবিহীন ও ত্রম্নটিপূর্ণ যানবাহন রাস্তায় চলাচল কমে আসবে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় দক্ষিণবঙ্গের ২১ জেলা, সিলেট, চট্টগ্রাম ও ঢাকা বিভাগের ১৭ জেলার যানবাহন ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগের মধ্য দিয়ে চলাচল করে। দেশের বৃহৎ একটি অংশের যানবাহন যাতায়াত করে এ এলাকা হয়ে।
ফারুক হোসেন আরও বলেন, যানজট সহনীয় পর্যায়ে রেখে পথচারী, যানবাহনের চালক ও যাত্রীরা যাতে স্বস্তিতে চলাচল করতে পারে এবং নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারে সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগ।