সংবাদ সংক্ষেপ
প্রকাশ | ৩১ মার্চ ২০২৪, ০০:০০
অনলাইন ডেস্ক
হাইকোর্ট ক্রসিং
নির্বিঘ্নে যান চলাচলে
বাম লেনে আইল্যান্ড
নির্মাণের উদ্যোগ
ম যাযাদি ডেস্ক
ঈদকে সামনে রেখে সড়কে নির্বিঘ্নে যানবাহন চলাচলের জন্য হাইকোর্ট ক্রসিংয়ের বামের লেনে আইল্যান্ড নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ও মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ।
ট্র্যাফিক-রমনা বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার (ট্র্যাফিক-শাহবাগ জোন) শেখ মুত্তাজুল ইসলাম সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, হাইকোর্ট ক্রসিং রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর চলাচল এবং সচিবালয় ও পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সে যাতায়াতের রুট হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের মাজার গেইট থেকে বিচারপতি, আইনজীবী ও জনসাধারণের প্রচুর গাড়ি ও রিকশা উল্টো দিক দিয়ে বের হয়ে এই ক্রসিংয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। সুপ্রিম কোর্টের মাজার গেটের সামনে থেকে বামের লেনে গাড়ি চলাচলে শৃঙ্খলা ফেরানোর লক্ষ্যে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আইল্যান্ড নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। কাজটি সিটি কর্পোরেশনের হলেও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ঈদে ঘরে ফেরা মানুষের যাতায়াত নির্বিঘ্ন করতেই এই উদ্যোগ নিয়েছে।
পদ্মায় ধরা পড়ল
৩২ কেজির কাতল
ম হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে পদ্মায় শনিবার গোবিন্দ হালদার নামে এক জেলের জালে ৩২ কেজির একটি কাতল মাছ ধরা পড়েছে। পরে মাছটি উপজেলার পদ্মাপাড়ের আন্ধারমানিক আড়তে নিয়ে আসলে ৩২ হাজার টাকায় সেটি বিক্রি হয়েছে। ক্রেতা না থাকায় ৪ জনে মিলে মাছটি কিনেছেন বলে জানিয়েছেন আড়তদার ও বয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য সুমন রাজবংশী রাধু।
আড়তদার হৃদয় রাজবংশী ও মাছ ব্যবসায়ীরা জানান, এদিন ভোরে ৩২ কেজির একটি কাতল মাছ আন্ধারমানিক আড়তে নিয়ে আসেন উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর গ্রামের জেলে গোবিন্দ হালদার। পরে মাছ ব্যবসায়ী তপন রাজবংশী, নিপেন রাজবংশী ও আড়তদার সুমন রাজবংশী রাধু মিলে ১ হাজার টাকা কেজি দরে মাছটি কিনে নেন।
হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহরিয়ার রহমান বলেন, মাছের অভয়ারণ্যখ্যাত পদ্মায় বড় বড় আইর মাছ, পাঙাশ মাছ ও বোয়াল মাছ মাঝে মাঝে ধরা পরে। শনিবার বড় কাতল মাছ ধরা পড়েছে বলে শুনেছি।
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের
ধাক্কায় কিশোরের
মৃতু্য
ম যাযাদি রিপোর্ট
রাজধানীর তেজগাঁও নাখালপাড়া এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় মোয়াজ (১৫) নামে এক বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী কিশোরের মৃতু্য হয়েছে। শনিবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে নাখালপাড়া বড় মসজিদের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মোয়াজ পশ্চিম নাখালপাড়ার ইয়াহিয়া রোজ শরীফের ছেলে।
মৃতের চাচা কাউসার জানান, মোয়াজ বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ছিল। তার বাবা তাকে ফুফুর বাড়িতে রেখে মাদ্রাসা পড়ুয়া মেয়েকে আনতে গিয়েছিলেন। ওই সময় কোনো এক ফাঁকে বাসা থেকে বের হয়ে সে রেললাইনে চলে যায়। দুর্ঘটনার পর স্থানীয়রা তার স্বজনদের খবর দেয়। পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, 'মোয়াজকে ঢামেক হাসপাতালে জরুরি বিভাগে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তাকে মৃত ঘোষণা করেন।'