শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১

বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল কার্যালয়ে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন

  ০৮ মার্চ ২০২৪, ০০:০০
বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল কার্যালয়ে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন

বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেলের (সিএজি) কার্যালয়ে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভা ও দোয়া সিএজি মো. নূরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে কন্ট্রোলার জেনারেল ডিফেন্স ফাইন্যান্স কামরুন নাহার, সিনিয়র ফাইন্যান্স কন্ট্রোলার (আর্মি) রেফায়েত উলস্নাহ ও হিসাব মহানিয়ন্ত্রক (সিজিএ) আবুল কালাম আজাদসহ অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চ ঐতিহাসিক ভাষণের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনাকালে সিএজি বলেন, '১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বাঙালির জাতীয় জীবনে এক অবিস্মরণীয় দিন। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ছিল মূলত বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ। ঐতিহাসিক ভাষণের সেই ধারাবাহিকতায় ২৬ মার্চ ১৯৭১ সালে জাতির পিতা ঘোষণা করেন বাঙালি জাতির বহু কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ও দিকনির্দেশনায় দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা অর্জন করি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ।

একটি ভাষণ কিভাবে গোটা জাতিকে জাগিয়ে তোলে, স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উৎসাহিত করে, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ তার অনন্য উদাহরণ। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ঐতিহাসিক দলিল। এটি বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাজনৈতিক ভাষণ। তার ভাষণ পরবর্তী সময়ে স্বাধীনতার সংগ্রামের বীজমন্ত্র হয়ে ওঠে। কালজয়ী এ ভাষণ বিশ্বের শোষিত, বঞ্চিত ও মুক্তিকামী মানুষকে সবসময় প্রেরণা জুগিয়ে যাবে।'

সিএজি উলেস্নখ করেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ, দক্ষ, সফল রাষ্ট্রনায়কোচিত সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দূরদর্শী নেতৃত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সুখী সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়তে সরকারি চাকরিজীবীদের জনগণের সেবক হিসেবে সকল দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে জনগণের সেবা করা এবং বঙ্গবন্ধুর দেওয়া নির্দেশনা ও আদর্শ অনুযায়ী কাজ করাই আমাদের ব্রত।

অনুষ্ঠানে জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হয়। আইএসপিআর।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে