পদক পেলেন ১২০ জন
জঙ্গি অভিযানে প্রথমর্ যাব-৬, অস্ত্র উদ্ধারের্ যাব-১৫
প্রকাশ | ০৮ মার্চ ২০২৪, ০০:০০
যাযাদি রিপোর্ট
'স্মার্ট বাংলাদেশ স্মার্টর্ যাব' সেস্নাগানে এবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে এলিট ফোর্সর্ যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের র্(যাব) ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
বৃহস্পতিবার দুপুরের্ যাবের ১২০ সদস্যদেরর্ যাব ডিজি পদক তুলে দেনর্ যাব মহাপরিচালক (ডিজি) এম খুরশীদ হোসেন। পেশাগত কাজে অসামান্য অবদানের জন্য তারা এ পদক পেয়েছেন।
রাজধানীর কুর্মিটোলায়র্ যাব সদর দপ্তরের দরবার হলে আয়োজিত প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দ্বিতীয় দিনে র্'যাব মেমোরিয়াল ডে' অনুষ্ঠানে এ পদক দেওয়া হয়। এছাড়া জানানো হয়, ২০২৩ সালে জঙ্গি অভিযানে প্রথম হয়েছের্ যাব-৬, দ্বিতীয় হয়েছের্ যাব-১ এবং তৃতীয় হয়েছের্ যাব-১৪।
এদিকে, ২০২৩ সালে অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে প্রথম হয়েছের্ যাব-১৫, দ্বিতীয় হয়েছের্ যাব-১২ এবং তৃতীয় হয়েছের্ যাব-৫। মাদক উদ্ধারে প্রথম হয়েছের্ যাব-১৫, দ্বিতীয়র্ যাব-৫ এবং তৃতীয় হয়েছের্ যাব-১০।
সার্বিকভাবে অভিযানে প্রথম হয়েছের্ যাব-১৫, দ্বিতীয় হয়েছের্ যাব-৫ এবং তৃতীয় হয়েছের্ যাব-১১।র্ যাবে শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রথম হয়েছের্ যাব-৯, দ্বিতীয়র্ যাব-৫ আর তৃতীয় হয়েছের্ যাব-১৫।
এদিন দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নিহত ৩৩র্ যাব সদস্যের পরিবারের হাতে সম্মাননা ও আর্থিক অনুদান তুলে দেন র?্যাব ডিজি এম খুরশীদ হোসেন।
এর আগে, বুধবার এলিট ফোর্সর্ যাবের ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালে স্বাধীনতা দিবসের প্যারেডে অংশ নিয়ে আত্মপ্রকাশ করের্ যাব। দেশে জঙ্গিবাদ নির্মূলে দারুণ প্রশংসা কুড়িয়েছে সংস্থাটি। ২০০৬ সালের ২৮ ফেব্রম্নয়ারি ও ১ মার্চ টানা ৩৩ ঘণ্টার শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) আমির শায়খ আব্দুর রহমানকে সিলেটের শাপলাবাগ থেকে গ্রেপ্তার করের্ যাব। প্রতিষ্ঠার পর এটিই ছিলর্ যাবের সবচেয়ে আলোচিত অভিযান ও সবচেয়ে বড় সাফল্য।
২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশব্যাপী সিরিজ বোমা হামলা চালিয়ে জঙ্গি সংগঠন জেএমবি তাদের শক্তি জানান দেওয়ার পরপরই মাঠে নামেনর্ যাব গোয়েন্দারা।
এরপর গ্রেপ্তার করা হয় সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলাভাই, সামরিক শাখার প্রধান আতাউর রহমান সানিসহ শত শত জঙ্গিকে।