সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০০:০০

যাযাদি রিপোর্ট
সব বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্রম্নত পেপারলেস অফিস প্রতিষ্ঠার তাগিদ দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়কে দ্রম্নত ডি-নথি (ডিজিটাল নথি) বাস্তবায়নে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন। পেপারলেস অফিস প্রতিষ্ঠার অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে এ আহ্বান জানান তিনি। সাজ্জাদ হোসেন বলেন, 'পেপারলেস অফিস প্রতিষ্ঠায় সরকারের উদ্যোগ এগিয়ে নিতে সবাইকে তৎপর হতে হবে। প্রযুক্তির সহায়তায় দাপ্তরিক কাজ দ্রম্নত, স্বচ্ছ, ও কার্যকরভাবে সম্পাদন করতে হবে। শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনে নেতৃত্ব দিতে অর্জন করতে হবে প্রয়োজনীয় দক্ষতা।' বুধবার ইউজিসি অডিটোরিয়ামে 'পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ডি-নথি বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা ও সমাধানে করণীয়' শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন। ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট, কমিউনিকেশন ও ট্রেনিং বিভাগের পরিচালক ড. মো. সুলতান মাহমুদ ভূঁইয়া এতে সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামান। ড. ফেরদৌস জামান বলেন, '২০২৬ সাল থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়ন অগ্রগতির ওপর ভিত্তি করে বাজেট বরাদ্দ দেওয়া হবে। ডি-নথি এপিএর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এটি বাস্তবায়নে সরকারের নির্দেশনা রয়েছে। যেসব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এপিএ চুক্তি বাস্তবায়নে অনীহা দেখাবে, তাদের বাজেট বরাদ্দও কমে যেতে পারে।' অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট, কমিউনিকেশন অ্যান্ড ট্রেনিং বিভাগের উপ-পরিচালক মো. মনির উলস্নাহ। প্রশিক্ষণে ২০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও ডি-নথি বাস্তবায়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশ নেন। পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহার করে সরকারি স্থাপনা নির্মিত হবে -পরিবেশমন্ত্রী ম বিশেষ প্রতিনিধি পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ও উপাদান ব্যবহার করে সরকারি স্থাপনা নির্মিত হবে। বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণ ও কৃষি জমির মূল্যবান মাটির অপচয় বন্ধে সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। সিটি কর্পোরেশন পৌরসভাসহ সরকারের নির্মাণ ও পূর্ত কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, দপ্তরসমূহের নির্মাণের ক্ষেত্রে পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের লক্ষ্যমাত্রা অনুসরণ করে কাজ করতে হবে। বুধবার রাজধানীর খিলগাঁওয়ের গোড়ান শেখ রাসেল মাঠ সংলগ্ন সামাজিক অনুষ্ঠান কেন্দ্র নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনকালে তিনি এসব কথা বলেন। পরিবেশমন্ত্রী বলেন, গোড়ান সামাজিক অনুষ্ঠান কেন্দ্র নির্মাণের ফলে এলাকার মানুষের অনেক মৌলিক চাহিদা পূরণ হবে। এই কেন্দ্রটিতে তারা বিভিন্ন ধরনের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবেন। এছাড়াও, এই কেন্দ্রটি এলাকার মানুষের জন্য একটি মিলনস্থল হিসেবেও কাজ করবে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নুর তাপস বলেন, এই সামাজিক অনুষ্ঠান কেন্দ্র হবে পরিবেশ বান্ধব, অগ্নি ও ভূমিকম্প সহনশীল। এখানে পার্কিং, আন্ডারগ্রাউন্ড ওয়াটার রিজার্ভার, পানির পাম্প, অগ্নিনির্বাপক রুম, কাউন্সিলর রুম, হেল্‌থ কেয়ার, টয়লেট, ব্যায়ামাগার, গোসলখানা, ভোজ হল, লিফ্‌টসহ আধুনিক সুযোগ সুবিধা থাকবে। পরে পরিবেশমন্ত্রী ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র দুটি গাছের চারা রোপণ করেন।