বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও হবিগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র জি কে গউছ বলেছেন, 'হবিগঞ্জে ১৯ জন মানুষ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ হয়েছে। এর মধ্যে নবীগঞ্জের কৃতীসন্তান আমার ভাই আজমত আলী শহীদ হন। নিরীহ বিএনপির এই কর্মী আজমত আলী ব্যবসায়িক কাজে পেটের দায়ে ঢাকা গিয়ে ছিলেন। কিন্তু হাসিনার পেটোয়া বাহিনী তাকে বাঁচতে দিল না।'
বৃহস্পতিবার হবিগঞ্জের নবীগঞ্জের ওসমানী সড়কে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ আজমত আলীসহ সব শহীদের স্মরণে এক বিশাল আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি এসব বলেন। উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক সরফরাজ চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মজিদুর রহমান মজিদ ও যুবদল নেতা অলিউর রহমান অলির যৌথ পরিচালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন যুক্তরাজ্য যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক দেওয়ান মোকাদ্দিম চৌধুরী নিয়াজ, জেলা বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম, ইসলাম তরফদার তনু, তাজুল ইসলাম চৌধুরী ফরিদ।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপি নেতা সৈয়দ মতিউর রহমান চৌধুরী পিয়ারা, তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী, আনোয়ার হোসেন মিঠু, অরবিন্দু রায় প্রমুখ।