গত ৫ আগস্ট উদ্ভুত পরিস্থিতিতে সংসদ ভবনের বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাটের ঘটনা ঘটে। পরবর্তীতে সচেতন নাগরিকগণ হারানো রাষ্ট্রীয় সম্পদের কিছু অংশ ঐদিনই উদ্ধারপূর্বক সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করেন। উলেস্নখ্য, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাকগ্রাউন্ড ভয়েজ সংযোজিত একটি ভিডিওতে সংসদ ভবন এলাকায় ল্যাপটপ হাতে হাসিমুখে হেঁটে যাওয়া একজন সেনাসদস্যের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ড ভয়েজে দুইটি ল্যাপটপ সেনাসদস্য কর্তৃক অবৈধভাবে আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে দাবি করে ওই সেনাসদস্য এবং সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অপচেষ্টা করা হয়। মূলত, গত ৫ আগস্ট সেনাসদস্যদের একটি ল্যাপটপ ও একটি স্ক্যানার কিছু সচেতন নাগরিক কর্তৃক হস্তান্তর করা হয়, যা ওই সেনাসদস্য নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে জমা করেন। পরবর্তীতে উদ্ধারকৃত অন্যান্য সামগ্রীর সাথে ওই ল্যাপটপ ও স্ক্যানার জাতীয় সংসদ ভবনের সার্জেন্ট এ্যাট আর্মসের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশপ্রেমী ও পেশাদার সেনাবাহিনীসংক্রান্ত এ ধরনের বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে জনগণের কাছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জ্বল ভাবমূর্তিকে ক্ষুণ্ন করার অপচেষ্টা অত্যন্ত নিন্দনীয়। আইএসপিআর