কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মিশে দেশজুড়ে বিএনপি-জামায়াত গংয়ের পরিকল্পিত হামলায় নিহত সাংবাদিকদের পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতার পাশাপাশি প্রতিটি পরিবারকে জীবনধারণের মতো ব্যবস্থা গ্রহণ করার দায়িত্ব নিতে হবে সরকারকে। একই সঙ্গে আহত সাংবাদিকদের দ্রম্নত সময়ের মধ্যে সহায়তা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয় সরকারের কাছে।
বুধবার ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) নির্বাহী পরিষদের সভা থেকে এই আহ্বান জানানো হয়েছে। ডিইউজে সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভার শুরুতে সভায় কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। সভায় নিহত ও আহত সাংবাদিকদের তালিকা প্রকাশ করারও সিদ্ধান্ত হয়। একই সঙ্গে কোটা আন্দোলনে যুক্ত হয়ে সারাদেশে নাশকতা, নৈরাজ্য, অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর ও লুটতরাজের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করা হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন- ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু, ডিইউজের সহ-সভাপতি ইব্রাহীম খলিল খোকন, যুগ্ম সম্পাদক মো. শাহজাহান মিঞা, কোষাধ্যক্ষ সোহেলী চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রম্নব, আইন-বিষয়ক সম্পাদক আসাদুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস চৌধুরী, কল্যাণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজাহান স্বপন, নারী-বিষয়ক সম্পাদক সুমি খান, নির্বাহী পরিষদ সদস্য নাসরিন বেগম গীতি, এম শাহজাহান মিয়া, আনোয়ার সাদাত সবুজ, সাজেদা হক, রারজানা সুলতানা, অনজন রহমান, সুনীতি কুমার বিশ্বাস, মুস্তফা মনওয়ার সুজন, আরটিভি ইউনিট চিফ সাইখুল ইসলাম উজ্জ্বল, ইত্তেফাক ডেপুটি ইউনিট চিফ আল মামুন এবং আজকালের খবরের ডেপুটি ইউনিট চিফ পলাশ চন্দ্র দাশ।