আজকের যায়যায়দিন

জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার চিনাডুলি ইউনিয়নে শুরু হয়েছে যমুনা নদীর ব্যাপক ভাঙন। যমুনার পানি কমলেও ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। ঝুঁকিতে রয়েছে যমুনা পাড়ের পশ্চিম বামনা, বীরমারা, দেলিরপাড়, বামনা, ঘোনাপাড়া, খামারপাড়া ও বলিয়াদহসহ বেশ কয়েকটি গ্রাম।

জানা গেছে, ইসলামপুর উপজেলার চিনাডুলি ইউনিয়নের যমুনার বাম তীর রক্ষা বাঁধটি পুনরায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে ফসলি জমি, বসতভিটা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রাস্তা-ঘাট, মাদ্রাসা, মসজিদসহ অনেক স্থাপনা হুমকিতে রয়েছে।

চিনাডুলি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম জানান, গুঠাইল থেকে উলিয়া পর্যন্ত ৮ কি. মি. বাঁধটি পানি বৃদ্ধির কারণে ফের ভাঙন দেখা দিয়েছে। ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খানকে অবহিত করলে তিনি পানি উন্নয়ন বোর্ডকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেন। এরপর জরুরি ভিত্তিতে পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রায় ৯ হাজার জিও ব্যাগের বস্তা দিয়ে ভাঙন রোধে কাজ শুরু করে। বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ডাম্পিং দ্রম্নত ফেলা না হলে কয়েকশ' বসতভিটা নদী গর্ভে বিলীন হতো। বাঁধটি ভাঙন রোধে স্থায়ীভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম জানান, ১২০ মিটার ভাঙন রোধে প্রায় ৯ হাজার বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা হবে।

বিমান বাহিনীর ৭২তম ফ্লাইট সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদপত্র বিতরণ

পানি উন্নয়ন বোর্ডের সার্ভেয়ার সানজিদ খান জানান, ৫ হাজার বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা হয়েছে। কাজ চলমান রয়েছে।