রংপুর বিভাগীয় কমিশনার জাকির হোসেন বলেছেন, 'মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দপ্তর থেকে শুরু করে, সব জায়গায় আমাদের কাছে সর্বক্ষণিক জানানোর জন্য বলা হচ্ছে। আমরা সেভাবে কাজ করছি।'
শনিবার গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের পাতিল বাড়ি গাড়ামারা ও কানাইপাড়াসহ যমুনা নদীর তীরবর্তী বন্যাকবলিত চরাঞ্চল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, 'ইতোমধ্যে বিভিন্ন জায়গায় বানবাসিদের মধ্যে নগদ টাকা ও চাল দেওয়া হচ্ছে। এরপরও আরও লাগলে আমরা প্রস্তুত আছি। এ বছর যে বন্যা বেশি, গত তিন চার বছরেও এ রকম বন্যা হয়নি।'
এর আগে রংপুর বিভাগীয় কমিশনার জাকির হোসেন মুক্তিনগর ইউনিয়নের ভরতখালী বন্দর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, মুন্সিরহাট উচ্চ বিদ্যালয় বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র পরিদর্শন ও ত্রাণ সামগ্রী ও শুকনা খাদ্য বিতরণ করেন।
এ সময় গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুল, জেলা পুলিশ সুপার কামাল হোসেন, এনডিসি মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া, রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী মাহবুব রহমান, জেলা স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক খোরশেদ আলম, জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার মাহফুজার রহমান, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সামশীল আরেফিন টিটু, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইসাহাক আলী, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মনোরঞ্জন বর্মণ, অফিসার ইনচার্জ মমতাজুল হক, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার মিঠুন কুন্ডু, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান রুস্তম আলী, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রওশন আরা বেগম, মুক্তিনগর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আহসান হাবীব লায়ন, সাঘাটা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন সুইট, হলদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, ডিএসবি, অফিসার গোলাম মওলা, সাঘাটা ইউনিয়ন ভূমি সহকারী অফিসার হাসান মাহমুদ, জুমার বাড়ি ইউনিয়ন ভূমি সহকারী অফিসার মাহবুবর রহমান ও সব ইউপি সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।