কচুয়ায় পেশেন্ট কেয়ার ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সিজারের পর আবাসিক ডাক্তার না থাকায় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে চিকিৎসাধীন প্রসূতি মায়ের মৃতু্যর অভিযোগ উঠেছে। এ খবর বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশ হলে ছয়দিন পর অবশেষে বাগেরহাটের সিভিল সার্জনের নির্দেশে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আ স ম মাহবুবুল আলম।
কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেস্নক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার মনি শংকর পাইককে প্রধান করে ডা. সারমিন ও ডা. রাশেদকে সদস্য করে ৩ সদস্য কমিটিকে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত সম্পন্ন করে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে তদন্ত কমিটির প্রধান ডা. মনি শংকর পাইক বলেন, 'বাগেরহাটের সিভিল সার্জনের নির্দেশে ৩ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত সম্পন্ন করে সিভিল সার্জন অফিসে রিপোর্ট জমা দেব। ইউএনও বিষয়টি তদন্ত করে আইনের বিষয়টি তিনি দেখবেন বলে আমরা জানতে পেরেছি। উপজেলা প্রশাসন ও আমরা যৌথভাবে বিষয়টি দেখব।'
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আ স ম মাহবুবুল আলম জানান, 'নিহতের কেউ আমাদের কাছে কোনো অভিযোগ দায়ের করেনি। অভিযোগ করলে আমরা ব্যবস্থা নেব।' পরে বাগেরহাটের সিভিল সার্জন এ বিষয়ে তদন্ত করার জন্য চিঠি ইসু্য করেন।