দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ভান্ডারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মামুনুর রশীদ মামুনের বিরুদ্ধে অনাস্থা জ্ঞাপন করে ইউএনও বরাবর আবেদন করেছেন ইউপি সদস্যগণ। ১৩ জুন উপজেলা নির্বাহী অফিসার বহ্নিশিখা আশা তাদেরকে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে আশ্বস্ত করেছেন।
সংরক্ষিত ও সাধারণ সদস্যরা অভিযোগে জানান, 'আমরা সবাই ভান্ডারা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য। আমাদের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মামুনুর রশিদ মামুন প্রতিমাসের মাসিক মিটিং সঠিকভাবে করেন না। তিনি ইউপি সদস্যদের মাসিক সম্মানি ভাতা প্রদান করেন না। এমনকি মাসিক মিটিংয়ে আমাদেরকে অবহিত করেন না। ইউনিয়ন পরিষদের ভিজিএফ, ভি.ডবিস্নউ.ডি, মাতৃত্বকালীন ভাতা, টিআর, কাবিখা এবং অন্যসব উন্নয়নমূলক কাজের ক্ষেত্রে চেয়ারম্যান সাহেব এককভাবে সিদ্ধান্ত নেন। তাই আমরা চেয়ারম্যানের অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার জন্য অনাস্থার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি।'
দরখাস্তে স্বাক্ষর করেন সংরক্ষিত সদস্য রাজিনা বেগম, কারিমা খাতুন, পূর্ণিমা রাণী, সদস্য সহিদুর রহমান, নজরুল ইসলাম, সামিদুর রহমান, কলিম উদ্দীন, আনন্দ চন্দ্র রায়, যাত্রম্ন মহন ও আতিউর রহমান।