মুজিববর্ষ উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পঞ্চম পর্যায়ে (২য় ধাপে) ঘর পাচ্ছে ৫০ পরিবার।
রোববার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সেলিম শেখ এই তথ্য জানান।
জানা গেছে, মুজিব শতবর্ষে প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় 'ক' শ্রেণির ভূমিহীন (যাদের জমি নেই ঘরও নেই) তাদের পুনর্বাসনের জন্য পঞ্চম পর্যায়ে (২য় ধাপে) ৫০টি পরিবারের জন্য গৃহ নির্মাণ করা হয়েছে। এরই মধ্যে ঘরগুলো নির্মাণকাজ শতভাগ শেষ হয়েছে। দুই শতাংশ খাস জমিতে দুই কক্ষবিশিষ্ট প্রতিটি আধাপাকা ঘরের নির্মাণ ব্যয় হয়েছে তিন লাখ চার হাজার ৫০০ টাকা। সবঘর একই নকশায় নির্মিত হচ্ছে। পঞ্চম পর্যায়ে (২য় ধাপে) সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের আমিরপাড়া এলাকায় ৫০টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। এরই মধ্যে এসব ঘরের উপকারভোগীদের তালিকা নির্বাচন সম্পন্ন করেছে সদর উপজেলা প্রশাসন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, সদর উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা ইসমাইল হোসেনসহ জেলায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি জানান, মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে পঞ্চম পর্যায়ে (২য় ধাপ) ভূমিহীন ও গৃহহীনদের দুই শতাংশ খাস জমি বন্দোবস্ত প্রদানপূর্বক একক গৃহ নির্মাণের মাধ্যমে পুনর্বাসন এবং ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা বিষয়ক এক প্রেস-ব্রিফিং নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা প্রশানের আয়োজনে নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রেস-ব্রিফিংয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর-ই আলম সিদ্দিকী স্থানীয় সংবাদকর্মীদের জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অন্যান্য এলাকার সঙ্গে সৈয়দপুরের ১১০ পরিবারকে ঘর হস্তান্তর করবেন প্রধানমন্ত্রী। হস্তান্তরের দিন উপজেলা পরিষদ হলরুমে নীলফামারী জেলা প্রশাসক পষ্কজ ঘোষ, স্থানীয় বীর-মুক্তিযোদ্ধাগন, সূধী ব্যক্তিসহ সংবাদকর্মীরা উপস্থিত থাকবেন।