শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১
এবারও ভোটার উপস্থিতি কম নারী ভোটারের দীর্ঘ লাইন

উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত

স্বদেশ ডেস্ক
  ৩০ মে ২০২৪, ০০:০০
দিনাজপুরে ভোটার খরায় ফাঁকা ভোটকেন্দ্র -যাযাদি

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ বুধবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুই-একটি জায়গায় বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। আমাদের আঞ্চলিক অফিস ও জেলা-উপজেলা প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যে ভোটের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে ডেস্ক রিপোর্ট-

সিলেট অফিস জানিয়েছে, বুধবার তৃতীয় ধাপে সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক ও দোয়ারা বাজার, সিলেট জেলার বালাগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার; মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গল; হবিগঞ্জ জেলার লাখাই, সদর ও শায়েস্তাগঞ্জে নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হয়েছে। নির্বাচন উপলক্ষে এদিন ওই ১০ উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার।

সিলেটের তিন উপজেলায় ভোটযুদ্ধে লড়াই করেন ৪৫ জন প্রার্থী। যাদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১৭ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৮ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন ভোটের লড়াইয়ে আছেন। এই তিন উপজেলার ৩ লাখ ২৩ হাজার ভোটার ১৪০ কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হয়।

তিনটি উপজেলার কেন্দ্র ঘুরে দেখা যায়, ভোটারদের উপস্থিত খুবই কম। পুরুষ ভোটারের চেয়ে নারী ভোটারদের উপস্থিতি বেশি। কোনো কেন্দ্রে এক ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও শতভোট পড়েনি। ভোটের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে মাঠে অবস্থান নিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। কেন্দ্রে কেন্দ্রে পুলিশ, আনসার ও গ্রাম পুলিশ। নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য মাঠে রয়েছে ইউনিয়ন প্রতি একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

উপজেলার সাধারণ ও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি কেন্দ্রে চারজন করে পুলিশ সদস্য স্ট্যান্ডবাই ছিলেন। সেই সঙ্গে ১৩ জন করে আনসার সদস্য। প্রতি তিনটি ইউনিয়নে ছয়জনের করে ১৫টি স্ট্রাইকিং ফোর্স দায়িত্ব পালন করেন তিনটি করে কেন্দ্রে মোবাইল টিম টহল দেয়। এর বাইরেও সাদা পোশাকে পুলিশ, বিজিবি ছিল। এছাড়া নির্বাচন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচার রোধে পুলিশের সাইবার টিমও তৎপর ছিল। এরপরও কেউ নির্বাচন ব্যবস্থা ব্যাহত করতে চাইলে কঠোর হস্তে দমন করা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

স্টাফ রিপোর্টার, নীলফামারী জানান, তৃতীয় ধাপে নীলফামারীর সদরে ১৫টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় শান্তি পূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে কেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি খুবই কম ছিল। ভোটের আমেজ নেই কর্মী-সমর্থক ও সাধারণ ভোটারদের মধ্যে। অলস সময় কাটান ভোটকেন্দ্রে দায়িত্বরত কর্মকর্তা কর্মচারীরা।

কেন্দ্রের বাইরেও সাধারণ ভোটারদের উপস্থিতি একদম নেই। সদরের বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে কোথাও ভোটরের দীর্ঘ লাইন পাওয়া যায়নি। কিছুক্ষণ পরপর দু-একজন করে ভোটার আসছেন কেন্দ্রে। ফলে নিরিবিলি পরিবেশে ভোট গ্রহণ চলে কেন্দ্রগুলোতে। কেন্দ্রে কেন্দ্রে অলস সময় পার করেন নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্তরা।

বিভিন্ন কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা ও স্থানীয় ভোটাররা জানান, এখন পুরোদমে ধান কাটার মৌসুম চলছে। নারী-পুরুষ ভোটাররা সমানতালে ধান কাটা, ধান শুকানো, ভুট্টা মাড়াই খড় ও ডাটা শুকানো নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এজন্য কেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি খুবই কম। তবে তারা জানান, দুপুরের পর নারী ও পুরুষ ভোটারের উপস্থিতি কিছুটা বাড়ে।

উপজেলার পৌর শহরের উত্তর হাড়োয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সকাল ১০টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৯৯টা। এ কেন্দ্রের মোট ভোটার ১৮৬২ জন। এখানে সব ভোটারই পুরুষ।

ওই কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিজাইডিং কর্মকর্তা মাসুদার রহমান বলেন, সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত এ কেন্দ্রে এক হাজার ৮৬২ ভোটারের মধ্যে মাত্র ৯৯ ভোট পড়েছে। মানুষ এখন ধান কাটা ও ভূট্টা মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত। একারণে এখন পর্যন্ত ভোটার উপস্থিতি খুবই কম ছিল।

এ কেন্দ্রের ভোটার শারীরিক প্রতিবন্ধি পলাশ হোসেন বলেন, 'জীবনে এবারসহ তিনবার ভোট দিলাম। আমার নিজস্ব ঠেলাগাড়িতে করে ছোট ভাইয়ের সহযোগিতায় ভোট কেন্দ্রে এসেছি। ভোট একটি নাগরিক অধিকার, আমার ভোট পছন্দের প্রার্থীকে দিতে পেরে খুবই খুশি।'

এদিকে, সদরের ইটাখোলা ইউনিয়নের কালিতলা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে দেখা যায়, ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে এক ঘণ্টায় ভোট পড়েছে মাত্র ৪০টি। ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তা কমল কুমার বর্মণ বলেন, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিশেষ করে নারী ভোটারদের উপস্থিতি বাড়ে। এই কেন্দ্রে মোট ভোটার রয়েছে দুই হাজার ৭৪৩ জন। সকালে ভোটার উপস্থিতি খুবেই কম ছিল। বিকালের দিকে ভোটার উপস্থিতি বাড়ে।

ওই কেন্দ্রের নারী ভোটার মানোদা রায় (৬৫) জানান, 'বিয়ার পর থেকে ভোট দিয়ে আসছি। স্বামী মরার ২০ বছর হলো, কোন ভোটই বাদ দেয়নি। ভোট নষ্ট করা ঠিক নয়। একটা ভোটের দাম অনেক। একটা ভোটের জন্য একজন হারি যাইতেও পারে আবার জিতিবারও পারে।'

সদর উপজেলার ১নং রামনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার আকতারুজ্জামান বলেন, এই কেন্দ্রের নারী ভোটার দুই হাজার ৪৬৫ জন। সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে মাত্র ২৫টি। এতে শতকরা হার দাঁড়ায় ১%।

জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম জানান, সকাল ৮টা থেকে ব্যালটের মাধ্যমে জেলার সদরের ১৫টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় শান্তি পুর্ণ ভোট ভোট গ্রহণ চলে। স্বাভাবিক ও সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভোটের মাঠে কাজ করে।

সদর উপজেলার ১৪১টি কেন্দ্রে ৩ হাজার ১৩৪জন ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তা ভোটগ্রহণে দায়িত্ব পালন করেন। এখানে মোট ভোটার তিন লাখ ৬৩ হাজার ৭৩৪ জন। উপজেলায় মোট চেয়ারম্যান প্রার্থী চারজন, ভাইস চেয়ারম্যান পাঁচজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী চারজন ভোটের মাঠে ছিলেন।

জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ বলেন, কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ জেলা প্রশাসন। এ ব্যাপারে ভোটগ্রহণ ও ভোট পরবর্তী তিনদিন আইনশৃংখলা বাহিনী কঠোর অবস্থানে থাকবে।

দিনাজপুর প্রতিনিধি জানান, দিনাজপুরের তিনটি উপজেলায় ভোট গ্রহণ হয়েছে। দিনাজপুর সদর, চিরিরবন্দর ও খানসামা উপজেলা পরিষদের ভোটগ্রহণ সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়। সকালে ভোটারের উপস্থিতি একেবারেই কম ছিল। ২-৪ জন ভোটারকে ভোট প্রদান করতে দেখা গিয়েছে। তিন উপজেলায় ২৯৯ কেন্দ্রের মাধ্যমে ৭ লাখ ৯৯ হাজার ১৯৪ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। তিন উপজেলায় ১২ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী, ৯ জন ভাইস চেয়ারম্যান পুরুষ ও ১০ জন ভাইস চেয়ারম্যান মহিলা প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

ফরিদপুর প্রতিনিধি জানান, ফরিদপুরে দুটি উপজেলায় নির্বাচনে অনুষ্ঠিত হয়। বেলা ১১টা পর্যন্ত বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে ভোটার উপস্থিতি একেবারেই কম। তবে শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা দেখা গেছে চোখে পড়ার মতো। ফরিদপুরে ভাঙ্গা ও সদরপুর উপজেলায় এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা জিয়াউল হক খান জানান, ভাঙ্গায় চেয়ারম্যান প্রার্থী ৫, ভাইস চেয়ারম্যান নারী প্রার্থী ৪ ও ভাইস চেয়ারম্যান পুরুষ প্রার্থী ৬ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এ উপজেলার ভোটকেন্দ্র ৯৯টি। মোট ভোটার দুই লাখ ৩৬ হাজার ৩৮। অন্যদিকে সদরপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী ৩, ভাইস চেয়ারম্যান মহিলা ৬ এবং ভাইস চেয়ারম্যান পুরুষ ৪ জন। ভোটকেন্দ্র ৬৮টি, মোট ভোটার এক লাখ ৬৭ হাজার ৫২৮।

তিনি বলেন, নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা শোনামাত্রই সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দ্রম্নত ব্যবস্থা নেয়।

ভাঙ্গা উপজেলার নুরুলস্নাগঞ্জ ইউনিয়নের গঙ্গাধরদী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে মোট ভোটার ২৭০০। এই কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ হয়েছে ৩৮৫টি।

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি জানান, ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে সকাল ৮টায়। প্রায় ২ ঘণ্টা পার হওয়ার পরেও ভোটার উপস্থিতি খুব কমই দেখা গেছে। ভোটকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ ও আনসার সদস্য। এছাড়াও বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশ ও মোবাইল কোর্টের তৎপরতা দেখা গেছে। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েন করা হয়েছে বিজিবি ওর্ যাব।

জেলা নির্বাচন অফিসের দেওয়া তথ্য মতে, এ উপজেলায় একটি পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়ন মিলে মোট ভোটার সংখ্যা দুই লাখ ৬৬ হাজার ৬১ জন। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

সকালে পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, ভোট শুরু হওয়ার ২০ মিনিট পার হলেও পোলিং এজেন্টরা কেন্দ্রের বাইরে ছোটাছুটি করতে দেখা গেছে। তবে ৮টার আগে এসে উপস্থিত হলেও প্রিজাইডিং অফিসার ও পোলিং এজেন্ট একে অপরকে দুষছেন।

এ সময় বেশ কয়েকজন পোলিং এজেন্টের কাছে জানতে চাইলে তারা জানান, সকাল ৭টার পর কেন্দ্রে উপস্থিত হলেও প্রিজাইডিং অফিসার দায়িত্ব বুঝে দেননি। তাই পোলিং এজেন্টের অনেকেই তালিকায় নাম খোঁজেন। ফলে সময় পেরিয়েছে।

তবে ওই কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার পুলিং চন্দ্র জানান, পোলিং এজেন্টদের আগেই অবগত করা হয়েছে। তার পরেও তারা সঠিক সময়ে ভোট কেন্দ্রে আসেননি। তবে কেন্দ্রে ভোটার এখনো তেমন উপস্থিত নেই, তাই সমস্যা হবে না বলে জানান তিনি।

এদিকে নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠু রাখতে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রামকৃষ্ণ বর্মন।

আনোয়ারা (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি জানান, চট্টগ্রামের আনোয়ারায় উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে পছন্দের প্রার্থীদের ভোট দেন ভোটাররা। ভোট রক্ষায় তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করেছে নির্বাচন কমিশন।

সকালে উপজেলার তৈলারদ্বীপ বারখাইন এর্শাদ আলী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রসহ বেশ কিছু কেন্দ্রে ভোটারদের দীর্ঘলাইন দেখা গেছে। সকালে নারী ভোটারদের উপস্থিতি বেশি দেখা গেছে।

নির্বাচন অফিসের তথ্য অনুযায়ী, ১১টি ইউনিয়নের ৭৪টি ভোট কেন্দ্রে ব্যালেট পেপারের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ উপজেলায় ২ লাখ ৩৩ হাজার ১০৯ জন ভোটার। চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে ৬ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

এছাড়া সুষ্ঠুভাবে ভোট গ্রহণের জন্য প্রতিটি কেন্দ্রে প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারের পাশাপাশি ভোটের মাঠে রয়েছে ১৪ জন ম্যাজিস্ট্রেট, মোবাইল টিম একজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, ১১টি পুলিশ স্ট্রাইকিং টিম, ৪ পস্নাটুন বিজিবি ওর্ যাব ফোর্স সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন।

সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবু জাফর ছালেহ জানান, কোথাও কোনো বিশৃঙ্খলার খবর পাওয়া যায়নি। সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে