'শবেবরাত মুসলিম জাতিকে একতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করে'

প্রকাশ | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০০:০০

ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
মাইজভান্ডার শরীফের সাজ্জাদানশীন, হজরত সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী বলেছেন, 'পবিত্র শবেবরাত বা শাবান মাসের ১৫ তারিখ রজনীতে মহান আলস্নাহ্‌ তার বান্দাদের জন্য বিশেষ দয়া ও ক্ষমা করে থাকেন। প্রিয় নবিজী (সা.) এ রজনীকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। শবেবরাত মুসলিম সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। এ রজনীতে ঘরে ঘরে রুটি হালুয়া তৈরির একটি প্রথা রয়েছে। মুসলিমরা তাদের প্রতিবেশী ও দরিদ্রদের মধ্যে এ খাবার বিতরণ করেন। এ রজনীতে বেশি বেশি তাওবা ইস্তেগফার করা, নফল নামাজ আদায়, পবিত্র কুরআন তিলাওয়াত, তাহাজ্জুদ আদায়, প্রিয় নবিজীর (সা.) প্রতি শ্রদ্ধার সঙ্গে সালাতু সালাম পেশ ও দরুদ শরিফ পাঠ, দান-সদকা করা, নবী রসুল, সাহাবি অলি আলস্নাহ মাজার ও মুরব্বিদের জেয়ারত করা এবং পরদিন রোজা পালন অত্যন্ত বরকতময় আমল। হজরত নেয়ামত শাহ্‌ (রহ.) মাজার প্রাঙ্গণে, শেরে খোদা মওলা আলি (আ.), গাউসুল আযম হযরত সৈয়দ আহমদউলস্নাহ্‌ মাইজভান্ডারী (ক.) ও হুযুর গাউসুল ওয়ারা হযরত আলস্নামা শাহ্‌সুফি সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভান্ডারী (কঃ) স্মরণে আয়োজিত গাউসুল আযম মাইজভান্ডারী কনফারেন্সে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিশিষ্ট ব্যক্তি, ওলামা মাশায়েখ, খলিফা, আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভান্ডারিয়া ও মইনীয়া যুব ফোরামের নেতারা।