দুপচাঁচিয়া শাপলা উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি পদে যড়যন্ত্রমূলকভাবে সভাপতি নির্বাচনের প্রক্রিয়ার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন দাতা সদস্য জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান-৩ শামীমা আক্তার মুক্তা। সোমবার উপজেলা প্রেস ক্লাব কার্যালয়ে তিনি এ সংবাদ সম্মেলন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, গত ২৯ জানুয়ারি বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদ গঠনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আমি ভোটের মাধ্যমে দাতা সদস্য নির্বাচিত হই। নির্বাচিত হওয়ার পরে পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি পদে মনোনীত হতে চাইলে এবং প্রস্তাব করলে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার শাহ মো. মাহমুদুন্নবী ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শাহীনুর ইসলাম (শাহীন) ইউএনও'র নাম প্রস্তাব করে আমাকে সভাপতি পদে প্রার্থী না হওয়ার জন্য চাপ দেন। এতে আমি জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান হিসেবে অত্যন্ত অসম্মানবোধ করি। পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি পদে ভোটে নির্বাচিতদের মধ্য থেকে সভাপতি না করে নীতিমালা বহির্ভূতভাবে ইউএনও'কে সভাপতি করার জন্য নাম ঘোষণা দেন। এই নীতিমালা বহির্ভূত ঘোষণা দেওয়ায় এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।