শার্শায় এলজিইডি'র আওতায় উন্নয়নের এক যুগ
প্রকাশ | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০০:০০
শার্শা (যশোর) প্রতিনিধি
২০০৯-২০২৩ পর্যন্ত গত ১২ বছরে যশোরের শার্শা উপজেলায় ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ করেছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। পাকা সড়ক, ব্রিজ/কালভার্ট নির্মাণ, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণসহ আরও অনেক উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে এলজিইডির আওতায়।
তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, এলজিইডি'র আওতায় বিগত ৫ বছরে শার্শা উপজেলায় পাকা সড়ক হয়েছে ১৩৫.০০ কিমি। যার ব্যয় ধরা হয়েছে ১১০,৫০,০০,০০০.০০ টাকা। ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণ হয়েছে ৩৫০.০০ মিঃ। যার ব্যয় ধরা হয়েছে ৩২,০০,০০,০০০.০০ টাকা। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ হয়েছে ৩৩টি। যার ব্যয় ধরা হয়েছে ৩১,০০,০০,০০০.০০ টাকা। এ ছাড়া গ্রামীণ বাজার নির্মাণ হয়েছে ৬টি, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপেস্নক্স ১টি এবং সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন হয়েছে (মসজিদ/মন্দির) ২১টি।
মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিচারণের জন্য তৈরি করা হয়েছে ৮টি মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি জাদুঘর ও একটি মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্তম্ভ। এ ছাড়া খাল ও পুকুর খনন রয়েছে এলজিইডির আওতায়।
'সেবা ও উন্নতির দক্ষ রূপকার, উন্নয়নে উদ্ভাবনে স্থানীয় সরকার' এই প্রতিপাদ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় 'আমার গ্রাম আমার শহর' তৈরিতে এলজিইডির বাস্তবায়িত ভূমিকা ও উন্নয়ন কর্মকান্ড এভাবে এগিয়ে চলেছে প্রত্যন্ত অঞ্চলে। তারই ধারাবাহিকতায় এলজিইডির কর্মকান্ড এগিয়ে যাচ্ছে দুর্বার গতিতে।
যশোর-১ (শার্শা) আসনের সংসদ সদস্য শেখ আফিল উদ্দিনের পরিকল্পনা অনুযায়ী শার্শার অবকাঠামো উন্নয়নে গৃহীত সব স্কিম উপজেলা চেয়ারম্যান সিরাজুল হক মঞ্জুর দিকনির্দেশনায় বাস্তবায়ন হচ্ছে এসব উন্নয়ন প্রকল্প।
শার্শা উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী (এলজিইডি) এম এম মামুন হাসান বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় 'আমার গ্রাম আমার শহর' তৈরিতে এলজিইডি যে উন্নয়ন কর্মকান্ড উপহার দিয়েছে তা মানুষ ও সামাজিক জীবনের জন্য বড় উপহার। এমন উন্নয়নমূলক কাজ চলমান রয়েছে।