আজমরিীগঞ্জে মাধ্যমকিরে দড়ে হাজার শর্ক্ষিাথীর সমন্বয়হীনতার ঝুঁকতিে

প্রকাশ | ২১ জানুয়ারি ২০২৪, ০০:০০

আজমরিীগঞ্জ (হবগিঞ্জ) প্রতনিধিি
আজমরিীগঞ্জ উপজলোয় শক্ষিা প্রশাসনরে সঙ্গে ব্যবস্থাপনা কমটিরি সমন্বয়হীনতার কারণে মাধ্যমকিে র্ভতি হতে না পাড়ার শঙ্কায় পড়ছেে প্রায় এক হাজাররে বশেি শর্ক্ষিাথী। এ নয়িে দুশ্চন্তিায় পড়ছেনে অভভিাবক ও স্থানীয় সচতেন মহল। এদকিে ১৭ জানুয়ারি পরেয়িে যাওয়ার পরও উপজলোর মাধ্যমকি বদ্যিালয়গুলোতে ষষ্ঠ শ্রণেরি র্ভতি র্কাযক্রম শুরু হয়ন।ি অনুসন্ধানে জানা যায়, এ বছর আজমরিীগঞ্জ উপজলোর ৬৫টি সরকারি প্রাথমকি বদ্যিালয় থকেে ২ হাজার ২৪০ জন শর্ক্ষিাথী ষষ্ঠ শ্রণেতিে উর্ত্তীণ হয়ছে।ে এখানে এমপওিভুক্ত ও বসেরকারি ৯টি মাধ্যমকি বদ্যিালয় এবং একটি দাখলি মাদ্রাসা রয়ছে।ে এগুলোতে শাখা রয়ছেে ১২ট।ি প্রতি শাখায় ৫৫ জনরে বশেি শর্ক্ষিাথী র্ভতরি সুযোগ নইে। এ হসিবেে মোট শর্ক্ষিাথী র্ভতি হতে পারবে ৬৬০ জন। একাধকি সূত্র থকেে জানা যায়, ১০ প্রতষ্ঠিানরে প্রতটিতিে দুই শতাধকি শর্ক্ষিাথী আবদেন করছে।ে মোট আবদেনরে সংখ্যা দুই হাজাররে বশে।ি কন্তিু নতুন কারকিুলামে সরকারি পরপিত্র অনুযায়ী মাত্র ৬৬০ জন শর্ক্ষিাথী র্ভতরি সুযোগ রয়ছে।ে ফলে বাকি দড়ে হাজার শর্ক্ষিাথীর মাধ্যমকিে অনশ্চিয়তায় পড়ছে।ে শক্ষিা বভিাগরে দাব-ি বাড়তি শর্ক্ষিাথী র্ভতরি জন্য বদ্যিালয় ব্যবস্থাপনা কমটিকিে র্নদিশেনা দওেয়া হয়ছে।ে কন্তিু বদ্যিালয় ব্যবস্থাপনা কমটিি বলছে,ে সমস্যা নরিসনে শক্ষিা অধদিপ্তররে দওেয়া র্নদিশেনা বাস্তবায়ন সময়সাপক্ষে। বদ্যিালয় ব্যবস্থাপনা কমটিি সূত্র জানায়, উপজলোজুড়ে শক্ষিক সংকট রয়ছে।ে এ পরস্থিতিতিে অতরিক্তি শর্ক্ষিাথী র্ভতরি জন্য সকেশন বাড়ানো, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, খন্ডকালীন শক্ষিক নয়িোগ করা সময় সাপক্ষে। কোনো কোনো বদ্যিালয়ে ২৫টি পদরে বপিরীতে মাত্র ৯ জন শক্ষিক রয়ছেনে। পাশাপাশি অবকাঠামোগত উন্নয়নরে জন্য ব্যাপক র্অথায়ন প্রয়োজন। যা কোনভাবইে বদ্যিালয়রে নজিস্ব তহবলি থকেে মটোনো সম্ভব নয়। এতে সমস্যা নরিসন না হওয়ায় এখন র্পযন্ত একজন শর্ক্ষিাথীও র্ভতি করা যায়ন।ি ছলেমেয়েে প্রতদিনি স্কুলে আসছ,ে আর ফরিে যাচ্ছ।ে এবসিি সরকারি পাইলট উচ্চ বদ্যিালয়রে সহকারী প্রধান শক্ষিক ইয়াছমনি বগেম জানান, 'আমার বদ্যিালয়ে দুই সকেশনে ১৮০টি আবদেন পড়ছে।ে বপিরীতে আমরা ১১০ জনকে র্ভতরি সুযোগ দয়িছে।ি লটারি হয়ছেে তবে র্ভতি র্কাযক্রম এখনো শুরু হয়ন।ি এই মুর্হূতে আমাদরে বদ্যিালয়ে ২৫ জন শক্ষিক প্রয়োজন। কন্তিু র্বতমানে আছনে খন্ডকালীন দুই জনসহ মাত্র ১১ জন শক্ষিক। এ অবস্থায় নতুন করে আরও সকেশন কভিাবে বৃদ্ধি করব।' ওই শক্ষিক আরও বলনে, স্কুলে অনকে অভভিাবক ছলেমেয়েকেে নয়িে এসে কান্নাকাটি করছেনে। অনকেে দুশ্চন্তিায় অসুস্থ হয়ে পড়ছেনে। এ বষিয়ে উপজলো মাধ্যমকি শক্ষিা র্কমর্কতা জাহাঙ্গীর আলম বলনে, 'বষিয়টি আমরা র্ঊধ্বতন র্কতৃপক্ষকে লখিতিভাবে জানয়িছে।ি শর্ক্ষিাথী যথাসময় র্ভতি হতে না পারলে করে পড়ার শঙ্কা থাক।ে' আজমরিীগঞ্জ উপজলো র্নবিাহী র্কমর্কতা (ইউএনও) জুয়লে ভৌমকি জানান, ইতোমধ্যে শক্ষিা বভিাগসহ সংশ্লষ্টিদরে নয়িে আলোচনা করে র্ঊধ্বতন র্কতৃপক্ষকে বষিয়টি জানানো হয়ছে।ে তাছাড়া স্কুল ব্যবস্থাপনা কমটিরি কাছে সহযোগতিা চয়েছেি অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও দ্রম্নত খন্ডকালীন শক্ষিক নয়িোগরে বষিয়।ে যাতে কোনো শর্ক্ষিাথী ঝরে না পড়।ে জলো শক্ষিা র্কমর্কতা মোহাম্মদ রুহুলস্নাহ জানান, 'বষিয়টি সমাধানরে জন্য বদ্যিালয় ব্যবস্থাপনা কমটিকিে দায়ত্বি দওেয়া হয়ছে।ে সকেশন বৃদ্ধ,ি শক্ষিক নয়িোগ ও অবকাঠামোগত উন্নয়নরে বষিয়ে তারা উদ্যোগ নয়িে পাঠদান র্কাযক্রম শুরু করব।ে শর্ক্ষিাথীর অভভিাবক দীপা আক্তার বলনে, 'আমার ময়েটেরি লখোপড়া এখানইে শষে হয়ে গলে। কোনো স্কুলে র্ভতরি সুযোগ হলো না। সব স্কুলে কোটা পূরণ হয়ে গছে।ে'