শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
জুলাই হত্যাকান্ড

২ হাজার ১৮৮ মামলায় আসামি ৯৫২ পুলিশ

সাখাওয়াত হোসেন
  ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০০:০০
২ হাজার ১৮৮ মামলায় আসামি ৯৫২ পুলিশ

জুলাই গণ-অভু্যত্থানে গুলি করে মানুষ হতাহতের অভিযোগে দেশের বিভিন্ন থানা ও আদালতে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ ৯৫২ পুলিশ সদস্যের নামে ২ হাজার ১৮৮ মামলা হয়েছে। এসব মামলায় এখন পর্যন্ত পুলিশের ৪১ সদস্য গ্রেপ্তার হয়েছেন।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুলস্নাহ-আল মামুন এবং এ কে এম শহীদুল হক, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া ও যুগ্ম কমিশনার মশিউর রহমান, উপমহাপরিদর্শক মোল্যাহ নজরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের সাবেক কমিশনার সাইফুল ইসলামের মতো জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা।

এছাড়া, ডিএমপির সাবেক উপকমিশনার মো. জসীম উদ্দীন মোলস্না, পুলিশ সুপার (এসপি) তানভীর সালেহীন, মহিউদ্দিন ফারুকী, আবদুল মান্নান, এস এম তানভীর আরাফাত, আসাদুজ্জামান, মো. আবদুলস্নাহিল কাফী, জুয়েল রানা, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম, ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহিদুল ইসলাম, খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত উপকমিশনার মো. সাদেক কাওছার দস্তগীর, বরিশালের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিন, ডিএমপির মিরপুর বিভাগের দারুস সালাম অঞ্চলের অতিরিক্ত উপকমিশনার এম এম মইনুল ইসলাম, ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের সহকারী কমিশনার ইফতেখার মাহমুদ ও মো. তানজিল আহমেদ, ডিএমপির বাড্ডা অঞ্চলের সহকারী কমিশনার রাজন কুমার সাহা, যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসান, গুলশান থানার সাবেক ওসি মাজহারুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

অবশ্য সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মো. মনিরুল ইসলাম, ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান, ডিএমপির তৎকালীন অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের মতো বিতর্কিত অনেক কর্মকর্তা পলাতক। কেউ কেউ পালিয়ে দেশের বাইরে চলে গেছেন।

পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, গত বছরের ১৬ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমাতে নির্বিচার গুলি ও মানুষ হত্যার ঘটনায় বাহিনীর ভেতরে-বাইরে ব্যাপক সমালোচনা হয়। হত্যার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করার দাবি ওঠে। স্বজন হারানো ও ভুক্তভোগীদের পরিবারের সদস্যরা বাদী হয়ে করা মামলায় মোট আসামি ৯৫২ পুলিশ সদস্য। তাদের মধ্যে সাবেক আইজিপি ৬ জন, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ৩৭, সাবেক ডিআইজি (উপমহাপরিদর্শক) ১২, বর্তমান ডিআইজি ১২, সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি ২, বর্তমান অতিরিক্ত ডিআইজি ৪২, সাবেক এসপি (পুলিশ সুপার) ৩, বর্তমান এসপি ৫৯, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ৫৬, সহকারী পুলিশ সুপার ২১ ও পরিদর্শক ১৬৮ জন রয়েছেন। বাকি ৬৩৮ জন এসআই (উপপরিদর্শক), সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই), নায়েক ও কনস্টেবল।

পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানা গেছে, জুলাই গণ-অভু্যত্থানে হত্যার ঘটনায় ৬৫৬টি মামলা হয়েছে। আহত হওয়ার ঘটনায় মামলা হয়েছে ৭৩৭টি। হতাহত মিলিয়ে মোট মামলা ১ হাজার ৩৯৩টি।

বর্তমানে পুলিশের দায়িত্বশীল পদে থাকা একাধিক কর্মকর্তার মতে, ক্ষমতাচু্যত আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ঠ অনেক পুলিশ কর্মকর্তা ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে গুলির নির্দেশ দেওয়া ও গুলি করার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। কিছু ক্ষেত্রে আসামি করা হয়েছে উদ্দেশ্যমূলকভাবে। এসব যাচাই-বাছাই করেই পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। যারা নির্দোষ, তারা হয়রানির শিকার হবেন না।

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশি মামলা হয়েছে ডিএমপির তৎকালীন অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের বিরুদ্ধে, সংখ্যাটি ১৭১। এরপরই রয়েছেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুলস্নাহ আল-মামুন, মামলার সংখ্যা ১৫৫। এছাড়া, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে ১১৭টি, মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ৪৬টি, অতিরিক্ত ডিআইজি বিপস্নব কুমার সরকারের বিরুদ্ধে ১২৫টি, অতিরিক্ত ডিআইজি এস এম মেহেদী হাসানের বিরুদ্ধে ৩৩টি, সাবেক আইজিপি শহীদুল হকের বিরুদ্ধে ২৩টি, বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ১১টি, হাসান মাহমুদ খন্দকারের বিরুদ্ধে ৭টি ও জাবেদ পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে ২টি মামলা হয়েছে।

ডিএমপির উপকমিশনারের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মামলা হয়েছে ওয়ারী বিভাগের তৎকালীন উপকমিশনার মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইনের বিরুদ্ধে, মামলা ২৭টি। সরকার পতনের পর ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে গুলি করা নিয়ে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে কথা বলছেন ইকবাল। মুঠোফোনে একটি ভিডিও দেখিয়ে তিনি বলছিলেন, 'গুলি করে লাশ নামানো লাগছে স্যার। গুলি করি, মরে একটা, আহত হয় একটা। একটাই যায় স্যার, বাকিডি যায় না। এইটা হলো স্যার সবচেয়ে বড় আতঙ্কের এবং দুশ্চিন্তার বিষয়...।'

আসামির তালিকায় আরও রয়েছেন সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মোখলেসুর রহমান, শফিকুল ইসলাম, ইকবাল বাহার, মাহবুবুর রহমান, আতিকুল ইসলাম, বনজ কুমার মজুমদার, দিদার আহমেদ, মোহাম্মদ আলী মিয়া, এম খুরশিদ হোসেন, সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, খন্দকার লুৎফুল কবীর, কৃষ্ণপদ রায়, এ কে এম হাফিজ আক্তার, সাবেক ডিআইজি এস এম মাহফুজুল হক নুরুজ্জামান প্রমুখ।

পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পাওয়া তালিকা অনুযায়ী, হাসান মাহমুদ খন্দকার, সাবেক আইজিপি ৭টি, এম সানাউল হক, সাবেক ভূতাপেক্ষা আইজিপি (সমন্বয়ক, তদন্ত সংস্থা, আন্তজার্তিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল) ১টি, এ কে এম শহিদুল হক, সাবেক আইজিপি ২৩টি, জাবেদ পাটোয়ারী, সাবেক আইজিপি ২টি, নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, শেখ হেমায়েত উদ্দিন, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, মোখলেসুর রহমান, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ২টি, বেনজির আহমেদ, সাবেক আইজিপি ১১টি, মো. মোখলেসুর রহমান, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ৪টি, আবদুস সালাম সাবেক, অতিরিক্ত আইজি ১টি, বিনয় কৃষ্ণ বালা সাবেক, অতিরিক্ত আইজি ১টি, নওশের আলী সাবেক, অতিরিক্ত আইজি ১টি, আছাদুজ্জমান সাবেক, অতিরিক্ত আইজিপি ৬টি, চৌধুরী আব্দুলস্নাহ আল মামুন, সাবেক আইজিপি ১৫৫টি, মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ৩টি, শহিদুল ইসলাম, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, মো. ইকবাল বাহার, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ৩টি, ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, ইব্রাহিম ফাতেমী, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, মাহবুব হোসেন, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, রুহুল আমিন, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, মলিস্নক ফখরুল ইসলাম, অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, কামরুল আহসান, অতিরিক্ত আইজিপি ২টি, খন্দকার গোলাম ফারুক, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ২টি, শেখ মোহাম্মদ মারুফ হাসান, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, হুমায়ুন কবির, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, জামিল আহম্মেদ, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ২টি, আতিকুল ইসলাম, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ৫টি, এম খুরশিদ হোসেন, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ৬টি, আবু হাসান মুহাম্মদ তারিক, অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, বনজ কুমার মজুমদার, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ৮টি, মনিরুল ইসলাম, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ৪৬টি, ব্যারিস্টার হারুন অর রশীদ, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ২০টি, মীর রেজাউল আলম, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ৪টি, মোহাম্মদ আলী মিয়া, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ৮টি, মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, দিদার আহমেদ, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, ওয়াই এম বেলালুর রহমান, অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, অতিরিক্ত আইজিপি ১টি, হাবিবুর রহমান, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ১১৭টি, আনোয়ার হোসেন, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ০৫টি, এ কে এম হাফিজ আক্তার, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ১৫টি, ড. খ. মহিদ উদ্দিন, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ৫টি, মো. আব্দুল বাতেন, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ৭টি, মো. এস এম মাহফুজুল হক নুরুজ্জামান, সাবেক ডিআইজি ২টি আব্দুল জলিল মন্ডল, সাবেক ডিআইজি ১টি, মো. হুমাইউন কবির, সাবেক ডিআইজি ১টি,

এস এম মনিরুজ্জামান, সাবেক ডিআইজি ১টি নিবাস চন্দ্র মাঝি, সাবেক ডিআইজি ১টি শৈবাল কান্তি চৌধুরী, সাবেক ডিআইজি ১টি ইমতিয়াজ আহমেদ, ডিআইজি ১টি, আমিনুল ইসলাম, ডিআইজি ২টি, শেখ নাজমুল আলম, সাবেক ডিআইজি ১টি, ইমাম হোসেন, সাবেক ডিআইজি ২টি, মাহফুজুর রহমান, ডিআইজি ১টি, এ কে এম নাহিদুল ইসলাম, ডিআইজি ২টি, মো. মনিরুজ্জামান, সাবেক ডিআইজি ৭টি, মো. আসাদুজ্জামান, সাবেক ডিআইজি ১৮টি, মোলস্না নজরুল ইসলাম, ডিআইজি ৩টি, নূরে আলম মিনা, ডিআইজি ১টি, মো. জাকির হোসেন খান, ডিআইজি ১টি, মো. সাইফুল ইসলাম, ডিআইজি ২টি, সৈয়দ নুরুল ইসলাম, ডিআইজি ১৬টি, আনিছুর রহমান, ডিআইজি ৩টি, হারুন অর রশিদ, ডিআইজি ১৭১টি, রিপন সরদার, সাবেক ডিআইজি ১টি, খালিদ হাওলাদার, সাবেক ডিআইজি ১টি, চৌধুরী মঞ্জুরুল করিব, সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি ২০টি, টুটুল চক্রবর্তী, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, শামসুন্নাহার, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, মারুফ হোসেন সরদার, অতিরিক্ত ডিআইজি ৩টি, বিপস্নব কুমার সরকার, অতিরিক্ত ডিআইজি ১২৫টি, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁইয়া, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, কামরুজ্জামান, অতিরিক্ত ডিআইজি ৪টি, রশিদুল হক, অতিরিক্ত ডিআইজি ৫টি, মো. আনোয়ার হোসেন, অতিরিক্ত সিআইডি ১টি, লিটন কুমার সাহা, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, সঞ্জিত কুমার রায়, অতিরিক্ত ডিআইজি ৯টি, নাসিয়ান ওয়াজেদ, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, মো. ফরিদ উদ্দিন, অতিরিক্ত ডিআইজি ২টি, মো. মোখলেছুর রহমান, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, মোহাম্মদ সিরাজ আমীন, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, অতিরিক্ত ডিআইজি ২টি, মো. আলমগীর হোসেন, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, মো. জাফর হোসেন, অতিরিক্ত ডিআইজি ২টি, আজবাহার আলী শেখ, অতিরিক্ত ডিআইজি ১৪টি, রিফাত রহমান শামীম, অতিরিক্ত ডিআইজি ৩টি, মশিউর রহমান, অতিরিক্ত ডিআইজি ১৪টি, নাবিদ কামাল শৈবাল, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, মো. শহীদুলস্নাহ, অতিরিক্ত ডিআইজি ২টি, মোস্তাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত ডিআইজি ৫টি, মো. আশরাফ আলী ভূঁইয়া, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, সুদ্বীপ কুমার চক্রবর্তী, অতিরিক্ত ডিআইজি ৪টি, প্রলয় কুমার জোয়াদ্দার, অতিরিক্ত ডিআইজি ৯টি, আয়েশা সিদ্দিকা, অতিরিক্ত ডিআইজি ২টি, মোক্তার হোসেন, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, সুনন্দা রায়, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, ইলতুতমিশ, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, হায়াতুল ইসলাম, অতিরিক্ত ডিআইজি ৩টি, কাজী আশরাফুল আজিম, অতিরিক্ত ডিআইজি ৫টি, জসিম উদ্দিল মোলস্না, অতিরিক্ত ডিআইজি ২টি, সামসুল ইসলাম আকন্দ, অতিরিক্ত ডিআইজি ১টি, আব্দুল কাহার আকন্দ, সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি ৪টি, সৈয়দ বজলুর করিম, পুলিশ সুপার ১টি, মো. আলতাফ হোসেন, সাবেক পুলিশ সুপার ৮টি, মো. মহিউদ্দিন ফারুকী, পুলিশ সুপার ১টি, মো. মিজানুর রহমান সাবেক পুলিশ সুপার, ১টি, এইচ এম আজিজুল হক সাবেক পুলিশ সুপার ৪টি, এস এম তানভীর আরাফাত, পুলিশ সুপার ৪টি, এস এম শফিউলস্নাহ, পুলিশ সুপার ১টি, কাজী মনিরুজ্জামান, পুলিশ সুপার ১৯টি, মো. আবু মারুফ হোসেন,; পুলিশ সুপার ২টি, গোলাম মোস্তফা রাসেল, পুলিশ সুপার ২টি, তারিক বিন রশিদ পুলিশ সুপার ২টি, মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান আল মামুন পুলিশ সুপার ১টি, আ ফ ম আল কিবরিয়া, পুলিশ সুপার ১টি, মোহাম্মদ আশরাফ ইমাম পুলিশ সুপার ২টি, মো. শহীদুল ইসলাম পুলিশ সুপার ২টি, মিশুক চাকমা, পুলিশ সুপার ১টি, ইমাম মোহাম্মদ শাদিদ, পুলিশ সুপার ১টি, মো. আসাদুজ্জামান, পুলিশ সুপার ২টি, রহমত উলস্নাহ, পুলিশ সুপার ১টি, আহমেদুল ইসলাম, পুলিশ সুপার ১টি, ইয়াসিন আরাফাত পুলিশ সুপার ১টি, মো. শাহজাহান পুলিশ সুপার ২টি, আব্দুল জলিল, পুলিশ সুপার ১টি, মো. জসিম উদ্দিন পুলিশ সুপার ২টি, শাহরিয়ার আল মামুন, পুলিশ সুপার ২টি, মাহবুব উজ জামান, পুলিশ সুপার ২টি, তাহিয়াত আহমেদ চৌধুরী, পুলিশ সুপার ২টি, মো. হুমায়ুন কবির, পুলিশ সুপার ৩টি, মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম, পিপিএম পুলিশ সুপার ১টি, ইকবাল হোসাইন পুলিশ সুপার ২৭টি, মোসা. লাকি, পুলিশ সুপার ১টি, আনসার উদ্দিন, পুলিশ সুপার ১টি, মাহবুব আলম খান পুলিশ সুপার ২টি, মো. মামুন, পুলিশ সুপার ১টি, মাহফুজুল আল রাসেল পুলিশ সুপার ৩টি, তানভীর সালেহীন ইমন, পুলিশ সুপার ১টি, জাহিদ তালুকদার, পুলিশ সুপার ৪টি, আরিফুল ইসলাম, পিপিএম পুলিশ সুপার ১টি, নাজমুল ইসলাম, পুলিশ সুপার ২টি, সুমন দেব পুলিশ সুপার ১টি, মীর্জা সালাউদ্দিন, পুলিশ সুপার ২টি, মোহাম্মদ মাইনুল ইসলাম, পুলিশ সুপার ২টি, শাহেন শাহ মাহফুজ, পুলিশ সুপার ৫টি, গোবিন্দ চন্দ্র, পুলিশ সুপার ৩টি, সনাতন চক্রবর্তী, পুলিশ সুপার ১টি, আজাদ রহমান, পুলিশ সুপার ১টি, রাজিব ফারহান, পুলিশ সুপার ১টি, হাসান আরাফাত, পুলিশ সুপার ৪টি, জুয়েল রানা, পুলিশ সুপার ৩টি, মো. আরিফুজ্জামান, পুলিশ সুপার ৫টি, নুরুল আমিন, পুলিশ সুপার ৬টি, আব্দুলস্নাহ আল কাফি, পুলিশ সুপার ১০টি, হাফিজ আল ফারুক, পুলিশ সুপার ২টি, মো. শাহ নুর আলম পাটোয়ারী, পুলিশ সুপার ১টি, মাহমুদ নাসের জনি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, জুনায়েদ আলম সিদ্দিক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ২টি, জাহাঙ্গীর হোসেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, শাহাদাত হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ২টি, শহিদুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, রাজন কুমার দাস অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, হাফিজ আল আসাদ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, সাইফুল ইসলাম আজাদ সাইফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ৩টি, মো. আজহারুল ইসলাম মুকুল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, সাহিদুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, বদরুজ্জামান জিলস্নু, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, মুহিত কবির সেরনিয়াবাত, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, শাহ আলম মো. আক্তারুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ২টি, ফজলে এলাহী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ২টি, উৎপল কুমার রায়, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ৩টি, শাহিদুর রহমান রিপন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, সাজ্জাদ হোসেন রায়হান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, মো. শহিদুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ২টি, মো. তৌহিদুল ইসলাম অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, হুসাইন মো. রায়হান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, মো. সাদেক কাওছার দস্তগীর, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১০টি, আবু আশরাফ সিদ্দিকী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, মিশু বিশ্বাস অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ২টি, জাহিদুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, সাঈদ নাসিরুলস্নাহ,; অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, আতিকুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, রাশেদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি,; শাকিল মোহাম্মদ শামীম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, মো. রওশানুল হক সৈকত, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, সন্ধিপ সরকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, মো. ইলিয়াস হাসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, মাইনুল হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, আবুল হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ৩টি, শাহীনুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, শাহ আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, রফিক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, উত্তম কুমার বিশ্বাস, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, আসাদুজ্জামান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, সাব্বির রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, আফজাল হোসেন টুটুল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ২টি, এনামুল হক মিঠু, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, হারুন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, সুজন সরকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, মো. তৌহিদুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, মো. মাহমুদুল হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, শিবলী নোমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, সাবেক এডিসি শাহবাগ জোন (নাম নেই) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, এডিসি উত্তরা বিভাগ (নাম নেই) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ১টি, মধুসূদন দাস, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, মো. রেফাতুল ইসলাম রিফাত, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, মো. নাজমুল সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, মো. সালমান ফার্সি, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, মো. আল ইমরান হোসেন, সহকারী পুলিশ সুপার ৫টি, রাজন কুমার সাহা, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি মাহফুজুর রহমান মাহফুজ, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, গোলাম রুহানী, সহকারী পুলিশ সুপার ১০টি, শফিকুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, তানজিল আহমেদ, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, মিজানুর রহমান সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, মো. শহীদুল হক, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, মেহেদী হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, গোপীনাথ কানজিলাল, সহকারী পুলিশ সুপার ০১টি মিজানুর রহমান, সহকারী পুলিশ সুপার ৩টি, সাইফুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, আব্দুলস্নাহ আল মাসুম, সহকারী পুলিশ সুপার ২টি, খন্দকার রেজাউল হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, মো. ইফতেখার মাহমুদ, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, মো. নুরুল আলম সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, দাদন ফকির, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, ফজলুল হক, সহকারী পুলিশ সুপার ২টি, জাবেদ আহমেদ প্রিতম, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, মনতোষ বিশ্বাস, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, রাকিবুল হাসান সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, নূর আলম, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, সুব্রত ব্যানার্জী, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, নজরুল, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, অতনু চক্রবর্তী, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, জাহিদুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, মো. লুৎফর রহমান, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি, ও জাহাঙ্গীর মলিস্নক, সহকারী পুলিশ সুপার ১টি মামলা করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে