র্যাব-ডিজিএফআই জাতিসংঘের সুপারিশকে স্বাগত জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদের্ষ্টাযাব-ডিজিএফআই জাতিসংঘের সুপারিশকে স্বাগত জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

প্রকাশ | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০০:০০

যাযাদি রিপোর্ট
র্যাব বিলুপ্তির পাশাপাশি বিজিবি ও ডিজিএফআইকে সীমায় বাধার যে সুপারিশ করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়, সেটিকে স্বাগত জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেছেন, 'সরকারের পক্ষ থেকে এটা ওয়েলকাম করা হয়েছে। তারা একটা ভালো কাজ করেছে। তারপরে আমরা বসে একটা ডিসিশন নিব।' বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। জুলাই-অগাস্টে বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা নিয়ে বুধবার প্রতিবেদন প্রকাশ করে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়-ওএইচসিএইচআর। সেখানে এলিট ফোর্সর্ যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র্(যাব) বিলুপ্তির সুপারিশের পাশাপাশি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে (বিজিবি) কেবল সীমান্তরক্ষা এবং প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা পরিদপ্তরকে কেবল সামরিক গোয়েন্দা তৎপরতার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে আনসার-ভিডিপির উপর 'সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ রোধ' করে তাদেরকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজে সহায়ক হিসেবে কাজে লাগানোর সুপারিশও করা হয়েছে। ওএইচসিএইচআর বলছে, প্রতিবেদনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেসব সুপারিশ করা হয়েছে, তা বাস্তবায়নে বাংলাদেশকে কারিগরি ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে তারা প্রস্তুত। বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঘিরে ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ১৫ অগাস্ট মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে ওই প্রতিবেদন তৈরি করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়ের অনুসন্ধানী দল। বুধবার জেনিভায় এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ফলকার টুর্ক ও অন্যরা। অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্র্ব‌তীকালীন সরকারের আহ্বানে সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে অনুসন্ধান কার্যক্রম চালায় জাতিসংঘের মানবাধিকার হাই কমিশনের তদন্ত দল। জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয়ের এশিয়াুপ্রশান্ত মহাসাগরীয় বিভাগের প্রধান ররি মুনগোভেনের নেতৃত্বে ওই তদন্ত দলে মানবাধিকার অনুসন্ধানকারী, একজন ফরেনসিক চিকিৎসক এবং একজন অস্ত্র বিশেষজ্ঞ ছির্ল।যাব বিলুপ্তির পাশাপাশি বিজিবি ও ডিজিএফআইকে সীমায় বাধার যে সুপারিশ করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়, সেটিকে স্বাগত জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেছেন, 'সরকারের পক্ষ থেকে এটা ওয়েলকাম করা হয়েছে। তারা একটা ভালো কাজ করেছে। তারপরে আমরা বসে একটা ডিসিশন নিব।' বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। জুলাই-অগাস্টে বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা নিয়ে বুধবার প্রতিবেদন প্রকাশ করে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়-ওএইচসিএইচআর। সেখানে এলিট ফোর্সর্ যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র্(যাব) বিলুপ্তির সুপারিশের পাশাপাশি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে (বিজিবি) কেবল সীমান্তরক্ষা এবং প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা পরিদপ্তরকে কেবল সামরিক গোয়েন্দা তৎপরতার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে আনসার-ভিডিপির উপর 'সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ রোধ' করে তাদেরকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজে সহায়ক হিসেবে কাজে লাগানোর সুপারিশও করা হয়েছে। ওএইচসিএইচআর বলছে, প্রতিবেদনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেসব সুপারিশ করা হয়েছে, তা বাস্তবায়নে বাংলাদেশকে কারিগরি ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে তারা প্রস্তুত। বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঘিরে ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ১৫ অগাস্ট মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে ওই প্রতিবেদন তৈরি করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়ের অনুসন্ধানী দল। বুধবার জেনিভায় এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ফলকার টুর্ক ও অন্যরা। অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্র্ব‌তীকালীন সরকারের আহ্বানে সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে অনুসন্ধান কার্যক্রম চালায় জাতিসংঘের মানবাধিকার হাই কমিশনের তদন্ত দল। জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয়ের এশিয়াুপ্রশান্ত মহাসাগরীয় বিভাগের প্রধান ররি মুনগোভেনের নেতৃত্বে ওই তদন্ত দলে মানবাধিকার অনুসন্ধানকারী, একজন ফরেনসিক চিকিৎসক এবং একজন অস্ত্র বিশেষজ্ঞ ছিল।