বৃহস্পতিবার আহত আরও দুজন মারা গেছেন ঢামেকে

হাসপাতালে কাতরাচ্ছেন আহতরা

প্রকাশ | ২৬ জুলাই ২০২৪, ০০:০০

যাযাদি ডেস্ক
রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৪২০ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি আছেন ২০ জন। এরা কোটা আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এই হাসপাতালে ভর্তি আহতের প্রায় সবাই গুলিবিদ্ধ। এভাবে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে কারও পেটে, কারও বুকে আবার কেউ পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে কাতরাচ্ছেন। আহতদের মধ্যে কারও একটি গুলি আবার কারও লেগেছে দুটি গুলি। একাধিক ছররা গুলির ক্ষত নিয়েও চিকিৎসাধীন কেউ কেউ। আহতদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজে (ঢামেক) চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার মারা গেছেন দুইজন। এদিকে, ঢাকার আগারগাঁওয়ের জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে কাঁদানে গ্যাস ও ছররা গুলিতে চোখে আঘাত পেয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন ৪২৪ জন। এর মধ্যে চোখের অস্ত্রোপচার করতে হয়েছে ২৭৮ জনের। শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আহত এক কিশোরের মামা জানান, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রাজধানীর মিরপুরে সংঘর্ষের সময় বাসায় ফিরতে গিয়ে ১৯ জুলাই (শুক্রবার) গুলিবিদ্ধ হন তার ভাগনে। ঘটনাস্থল মিরপুর-১০ নম্বর সেকশন। আহত কিশোরটি স্থানীয় একটি স্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী। আহতের মামা আরও বলেন, তার ভাগনের দুই পায়ে দুটি গুলি লেগেছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শিক্ষার্থীর ততটা ঝুঁকি নেই। তবে কারও কারও পঙ্গু হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। হাসপাতালের জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের (পঙ্গু হাসপাতাল) ক্যাজুয়ালটি-২ বিভাগে ভর্তি আছেন ২৭ বছর বয়সি জাকির হোসেন। সংঘর্ষের মধ্যে ১৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার)