ঢাকার দোহারের মৈনট ঘাটে পদ্মা নদীতে ডুবে বুয়েটের শিক্ষার্থী তারিকুজ্জামান সানির মৃতু্যর ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ৬ ফেব্রম্নয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কুতুবপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির এসআই (নিরস্ত্র) জহিরুল ইসলাম। এ জন্য প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম সাইফুল ইসলামের আদালত।
এ মামলার আসামিরা হলেন শরীফুল হোসেন, শাকিল আহম্মেদ, সেজান আহম্মেদ, মো. রুবেল, মো. সজীব, মো. নুরুজ্জামান, মো. নাসির, মো. মারুফ, মো. আশরাফুল আলম, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন, মো. নোমান, মো. জাহিদ, এটিএম শাহরিয়ার মোমিন, মো. মারুফুল হক ও রোকনুজ্জামান ওরফে জিতু। এ মামলার ১৫ আসামি বর্তমানে কারাগারে আছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ১৪ জুলাই একসঙ্গে ১৫/১৬ যুবক পদ্মা নদীতে ঘুরতে যায়। সন্ধ্যার পর সানি নামে ওই বুয়েট শিক্ষার্থী নিখোঁজ হন। রাতেই স্থানীয়দের দেওয়া খবরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দোহার থানা পুলিশ। এরপর ঘটনাস্থলে পৌঁছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। পরদিন ১৫ জুলাই সকালে সানির মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস ডুবুরি দল।