শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১

উষ্ণতা ছড়ালেন ঋতাভরী

বিনোদন ডেস্ক
  ০৪ মে ২০২৪, ০০:০০
উষ্ণতা ছড়ালেন ঋতাভরী

ছোটবেলায় কোনোদিন অভিনেত্রী হওয়ার ইচ্ছে ছিল না। যদিও বাবা-মা দু'জনেই ফিল্মজগতের উজ্জ্বল নাম। কিন্তু মায়ের কড়া নজর ছিল দুই মেয়ের পড়াশোনার দিকে। বাড়িতে নিয়মই ছিল, যা-ই করো না কেন, লেখাপড়ায় মন দিতেই হবে। সেই নিয়ম অক্ষরে অক্ষরে মেনেই অভিনেত্রী হয়েছেন ঋতাভরী।

হরিয়ানা বিদ্যামন্দিরের এই ছাত্রীর জীবনে পড়াশোনা এবং অভিনয় ছোটবেলা থেকেই ছিল হাত ধরাধরি করে। দরকার পড়লেই ঋতাভরীর ডাক পড়ত মায়ের কাজে। ছোট মেয়েকে অনায়াসে ভিড়ের মধ্যে দাঁড় করিয়ে দিতেন পরিচালক শতরূপা স্যান্যাল। তাই কবে যে প্রথম ক্যামেরার মুখোমুখি হয়েছেন, আজ ভুলেই গিয়েছেন। 'ভিড়'-এর অংশ হতে হতেই হয়ে উঠেছেন একক অভিনেত্রী। এই যাত্রাপথে মা পাশে ছিলেন ঠিকই। কিন্তু 'ওগো বধূ সুন্দরী'-র 'ললিতা' থেকে শুরু করে আজ যে জায়গায় তিনি পৌঁছেছেন, তার সবটুকুই নিজের হাতে গড়েছেন যত্ন করে। টালিউডের জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী প্রায়ই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার মায়াবী লুকের ছবি পোস্ট করে দর্শক হৃদয়ে ঝড় তোলেন। সম্প্রতি এই গ্রীষ্মের দাবদাহে ভেজা গায়ে মুক্তোর মালা জড়িয়ে নেটদুনিয়ায় আবারও উষ্ণতা ছড়ালেন ঋতাভরী। টলটলে সবুজ পানিতে থাই স্স্নিট বস্ন্যাক ড্রেসে তার মাঝে দাঁড়িয়েই ক্যামেরার সামনে পোজ দিয়েছেন ঋতাভরী। আর তার এ রূপে যেন মন্ত্রমুগ্ধ ভক্তরা।

সংবাদমাধ্যম অনুযায়ী এক্স ক্লাব সাঁলোর জন্য স্পেশাল এই ফটোশুট করেছিলেন ঋতাভরী। মুক্তোর এই মালায় তাকে সাজিয়ে তুলেছেন বাবুসোনা সাহা। ছবি তুলেছেন শিলাদিত্য দত্ত। মডেল হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন ঋতাভরী। তারপর শুরু হয় টেলিভিশনের যাত্রা। আজও বাংলা টেলিভিশনের দর্শকদের কাছে 'ওগো বধূ সুন্দরী' তিনি। এখন সিনেমা বেছেই করতে ভালোবাসেন ঋতাভরী। তাই তো 'ব্রহ্মা জানের গোপন কম্মটি', 'ফাটাফাটি'র মতো সিনেমার মাধ্যমে দর্শকদের প্রশংসা আদায় করে

নেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে