সা ক্ষা ৎ কা র

পেশাগত দিক থেকে খুব একটা ভালো নেই

পথিক নবী। 'আমার একটি নদী ছিল, জানলো নাতো কেউ' গেয়ে দেশব্যাপী পরিচিতি পেয়েছেন। এরপরও বেশকিছু শ্রোতাপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন তিনি। মাঝে দীর্ঘ ১৪ বছর কোনো ধরনের নতুন গানে ছিলেন না এ শিল্পী। চলতি বছরের শুরুতে ডজন খানেক নতুন গানে কণ্ঠ দিলেও করোনার কারণে আটকে আছে মিউজিক ভিডিওর কাজ। তার সঙ্গে কথা বলেছেন- রায়হান রহমান

প্রকাশ | ২১ সেপ্টেম্বর ২০২০, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
পথিক নবী
মেনে নেওয়া বেশ কঠিন... করোনার মধ্যে সব ধরনের স্টেজ শো বন্ধ আছে। আমরা যারা নিয়মিত স্টেজ শো করি, তাদের জন্য এটা মেনে নেওয়া বেশ কঠিন। ফলে পেশাগত দিক থেকে খুব একটা ভালো নেই। আশা করছি শিগগিরই সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। এগারোটি গান নিজেই সুর করেছি করোনা শুরু হওয়ার আগে নতুন এগারোটি গানে কণ্ঠ দিয়েছিলাম। রেকর্ডিং থেকে শুরু করে সব ধরনের আনুষঙ্গিক কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এই এগারোটি গান নিজেই সুর করেছি। গানের কথাও আমার লেখা। এসবের মধ্যে 'তোমার কীসের অভিমান', 'দেশান্তরী হব রে হব', 'আমার হৃদয়খানা ভেঙে', 'দোজখের ভয়ে আলস্নাহ তোমায় ডাকি না', 'ভালোবাসা ভালোবাসা', 'কোটি কোটি সালাম' ও 'পিতার কপাল' গানের মিউজিক ভিডিও নির্মাণের কাজ চলছে। করোনার কারণে মাঝপথে কাজগুলো আটকে না থাকলে এতদিনে শেষ হয়ে যেত। ভক্তরা চায় আমি গানে নিয়মিত থাকি। তাই নিজের মৌলিক গানের পাশাপাশি অন্যের গানও করছি। সেসব গান বিভিন্ন টিভি চ্যানেলেও প্রচার হচ্ছে। একটি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স নিয়েছি... এরই মধ্যে 'ওয়ে আউট প্রডাকশন' নামে একটি প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স নিয়েছি। ওয়ে আউটের ব্যানারে নাটক, ডকু ফিল্মসহ বেশ কিছু সৃজনশীল কাজ দর্শককে উপহার দেওয়ার ইচ্ছে রয়েছে। করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলে এসব কাজেও হাত দিব। মিউজিক কম্পোজ করতে পারতাম না... এখন অনেকেই গান করে। নতুনদের গান শুনি। যখন নিয়মিত গান করতাম তখন মিউজিক কম্পোজ করতে পারতাম না। এখনতো দেখি অনেক শিল্পীই সুন্দর সুন্দর মিউজিক কম্পোজ করছে। এটা তাদের জন্য পস্নাস পয়েন্ট। এছাড়াও বেশির ভাগ শিল্পীরই নিজস্ব স্টুডিও আছে। আগে একটি গান রেকর্ড করতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হতো।