পঞ্চম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

প্রকাশ | ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০০:০০

রোমানা হাবিব চৌধুরী, সহকারী শিক্ষক, ব্রাইট ফোর টিউটোরিয়াল হোম, চট্টগ্রাম
শূন্যস্থান পূরণ ১৫১. খাসিয়াদের প্রধান দেবতার নাম -। উত্তর : 'উবস্নাই নাংথউ' ১৫২. ম্রোরা - ধর্মাবলম্বী। উত্তর : বৌদ্ধ ১৫৩. বাংলাদেশের ত্রিপুরারা - সমাজের অধিকারী। উত্তর : পিতৃতান্ত্রিক ১৫৪. পার্বত্য চট্টগ্রামের ত্রিপুরারা - ধর্মের অনুসারী। উত্তর : সনাতন ১৫৫. ত্রিপুরারা গ্রামের সব লোকের মঙ্গলের জন্য - পূজা করে। উত্তর : কের ১৫৬. ত্রিপুরারা বাংলা বছরের শেষ দুই দিন - উৎসব পালন করে। উত্তর : বৈসু ১৫৭. ওঁরাওদের প্রধান উৎসবের নাম -। উত্তর : 'ফাগুয়া' ১৫৮. পৃথিবীতে মোট দেশ রয়েছে -। উত্তর : ১৯৬টি ১৫৯. নিজ দেশের বাইরে যেসব দেশ রয়েছে এসব দেশকে - বলে। উত্তর : বহির্বিশ্ব ১৬০. সার্ক - সংস্থা। উত্তর : আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা। ১৬১. বিশ্বে এ পর্যন্ত - বিশ্বযুদ্ধ হয়েছে। উত্তর : দু'টি ১৬২. ১৯৪৫ সালের - জাতিসংঘ গঠিত হয় উত্তর : ২৪ অক্টোবর ১৬৩. বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালের - জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে। উত্তর : ১৭ সেপ্টেম্বর ১৬৪. বর্তমানে জাতিসংঘের সদস্যসংখ্যা -। উত্তর : ১৯৩ ১৬৫. জাতিসংঘের - শাখা রয়েছে। উত্তর : ছয়টি ১৬৬. - বাংলাদেশ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছে। উত্তর : ১৯৮৬ সালে ১৬৭. জাতিসংঘের স্থায়ী সদস্যরাষ্ট্র -। উত্তর : পাঁচটি ১৬৮. ইউনিসেফ বিশ্বের উন্নয়নে কাজ করে। উত্তর : শিশুদের ১৬৯. ইউনিসেফের সদর দপ্তর - অবস্থিত। উত্তর : নিউইয়র্কে ১৭০. ইউনেস্কোর সদর দপ্তর অবস্থিত -। উত্তর : প্যারিসে ১৭১. সার্ক গঠিত হয় ১৯৮৫ সালের - তারিখ। উত্তর : ৮ ডিসেম্বর ১৭২. সার্কের বর্তমান সদস্য দেশ -। উত্তর : ৮টি ১৭৩. সার্কের সর্বশেষ সদস্য দেশ -। উত্তর : আফগানিস্তান। সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর প্রশ্ন : বাংলাদেশের কৃষিজাত দ্রব্যগুলোকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়? উত্তর : বাংলাদেশের কৃষিজাত দ্রব্যগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রধান কৃষিজাত ফসল কী? উত্তর : বাংলাদেশের প্রধান কৃষিজাত ফসল ধান। প্রশ্ন : বাংলাদেশে কয় ধরনের ধান হয়? উত্তর : বাংলাদেশে তিন ধরনের ধান হয়। যথা- আউশ, আমন ও বোরো। প্রশ্ন : পাটকে কী বলা হয়? উত্তর : পাটকে সোনালি আঁশ বা এড়ষফবহ ঋরনবৎ বলা হয়। প্রশ্ন : বর্তমানে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শিল্প কোনটি? উত্তর : বর্তমানে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শিল্প পোশাকশিল্প। প্রশ্ন : চাষাবাদের জন্য আমাদের দেশের মাটি উপযোগী কেন? উত্তর :বাংলাদেশ একটি উর্বর বদ্বীপ অঞ্চল বলে। প্রশ্ন : জাতীয় অর্থনীতির কত ভাগ কৃষি থেকে আসে? উত্তর : শতকরা ২০ ভাগ। প্রশ্ন : বাংলাদেশের কত ভাগ লোক চাষাবাদের ওপর নির্ভরশীল? উত্তর :৮০ ভাগ। প্রশ্ন : অর্থকরী ফসল কাকে বলে? উত্তর :যেসব কৃষিপণ্য বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা হয়, তাকে অর্থকরী ফসল বলে। প্রশ্ন : বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে চা বেশি উৎপন্ন হয়? উত্তর : সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে। প্রশ্ন : পাটকে সোনালি আঁশ বলা হয় কেন? উত্তর :পাট ও পাটজাতদ্রব্য রপ্তানির মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। এ জন্য পাটকে সোনালি আঁশ বলা হয়। প্রশ্ন : তামাক চাষকে নিরুৎসাহিত করার কারণ কী? দুটি বাক্য লেখ। উত্তর : ক. স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হওয়ায় ও খ. জমির উর্বরতা শক্তি কমে যাওয়ায়। প্রশ্ন : ঘোড়াশালে কোন ধরনের শিল্পকারখানা অবস্থিত? উত্তর : সার কারখানা। প্রশ্ন : বাংলাদেশের দুটি বৃহৎশিল্পের নাম লেখ। উত্তর :সার ও সিমেন্ট শিল্প। প্রশ্ন : কুটির শিল্প কী? উত্তর : যখন কোনো পণ্য ক্ষুদ্র পরিসরে খুব অল্প পরিমাণে তৈরি করা হয় তখন সেটিকে কুটির শিল্প বলে। প্রশ্ন : বাংলাদেশের দুটি কুটির শিল্পের নাম লেখ। উত্তর কাঠশিল্প ও কাঁসাশিল্প। প্রশ্ন : টাঙ্গাইল জেলার কাগমারী কোন শিল্পের জন্য বিখ্যাত? উত্তর : কাঁসাশিল্প। প্রশ্ন : মৌলিক চাহিদা কয়টি? উত্তর : মৌলিক চাহিদা পাঁচটি। যথা- খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা। প্রশ্ন : কৃষিজমির পরিমাণ কেন কমে যাচ্ছে? উত্তর : অতিরিক্ত জনসংখ্যার বসতি স্থাপনের কারণে কৃষিজমির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। প্রশ্ন : নারী উন্নয়নের জন্য কীসের প্রসার দরকার? উত্তর : নারী উন্নয়নের জন্য নারী শিক্ষার প্রসার দরকার। প্রশ্ন : বাংলাদেশের চিরচেনা পরিবেশ ও জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটছে কেন? উত্তর : জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে এ দেশের চিরচেনা পরিবেশ ও জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটছে। প্রশ্ন : শ্রমশক্তির দক্ষতা বৃদ্ধির পূর্বশর্ত কী? উত্তর : শ্রমশক্তির দক্ষতা বৃদ্ধির পূর্বশর্ত হলো শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার মাধ্যমে তাদের কর্মক্ষমতা ও গুণগত মান বৃদ্ধি। প্রশ্ন : কীসের ওপর মূলধন ও প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার নির্ভর করে? উত্তর : দক্ষ জনসম্পদের ওপর মূলধন ও প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার নির্ভর করে। প্রশ্ন : গৃহহীন মানুষ শহরে চলে আসে কেন? উত্তর : নিরাপত্তা ও কাজের খোঁজে। হ পরবর্তী অংশ আগামী সংখ্যায়