বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

একাদশ শ্রেণির বাংলা প্রথমপত্র

আতাউর রহমান সায়েম, সহকারী শিক্ষক, মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ
  ১৯ আগস্ট ২০২৪, ০০:০০
একাদশ শ্রেণির বাংলা প্রথমপত্র

সুচেতনা

৩৬. জীবনানন্দ দাশের মৃতু্য তারিখ কোনটি?

ক. ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দের ২২ শে অক্টোবর

খ. ১৯৫৫ খ্রিষ্টাব্দের ২২ শে অক্টোবর

গ. ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ শে অক্টোবর

ঘ. ১৯৫৫ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ শে অক্টোবর

উত্তর : ক. ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দের ২২ শে অক্টোবর

৩৭. 'সুচেতনা' শব্দটি কবি কী অর্থে ব্যবহার করেছেন?

ক. সুন্দর চেতনা খ. নারী সম্বোধনে

গ. প্রেমিকার সম্বোধনে ঘ. শুভ চেতনা

উত্তর :ঘ. শুভ চেতনা

৩৮. কবির ভাবনায় সুচেতনা কীসের সঙ্গে তুলনীয়?

ক. নারীর সঙ্গে খ. দূরতর দ্বীপের সঙ্গে

গ. সৌন্দর্যের সঙ্গে ঘ. কবিতার সঙ্গে

উত্তর :খ. দূরতর দ্বীপের সঙ্গে

৩৯. জীবনানন্দ দাশ সুচেতনাকে দূরতর দ্বীপ রূপে কল্পনা করেছেন কেন?

ক. সাধারণের অগম্য বলে।

খ. রহস্যময়তা প্রকাশের জন্য

গ. কবির নাবিকসুলভ মানসিকতার কারণে

ঘ. সুচেতনা সকলের মাঝে বিরাজমান নয় বলে

উত্তর : ঘ. সুচেতনা সকলের মাঝে বিরাজমান নয় বলে

৪০. 'সুচেতনা' কবিতায় দূরতর দ্বীপটি কোথায় অবস্থিত?

ক. সকালের নক্ষত্রের কাছে

খ. বিকেলের নক্ষত্রের কাছে

গ. সন্ধ্যার নক্ষত্রের কাছে

ঘ. রাতের নক্ষত্রের কাছে

উত্তর :খ. বিকেলের নক্ষত্রের কাছে

৪১. দারুচিনি-বনানীর ফাঁকে কী আছে?

ক. নির্জনতা খ. পাখির কলতান

গ. সুরম্য প্রাসাদ ঘ. সুচেতনা

উত্তর : ক. নির্জনতা

৪২. কোনটি পৃথিবীর শেষ সত্য নয়?

ক. রণ রক্ত বিফলতা খ. রণ রক্ত সফলতা

খ. রাত্রি ও সূর্যোদয় ঘ. অসুখ ও ক্রমমুক্তি

উত্তর :খ. রণ রক্ত সফলতা

৪৩. এই পৃথিবীর রণ রক্ত সফলতাকে কবি শেষ সত্য বলে স্বীকার করেন না কেন?

ক. পৃথিবীর গভীরতর অসুখ বলে

খ. কবি আশাবাদী হতে পারছেন না বলে

গ. পৃথিবীর ক্রমমুক্তিতে আশাবাদী বলে

ঘ. কবি সত্যদ্রষ্টা বলে

উত্তর :গ. পৃথিবীর ক্রমমুক্তিতে আশাবাদী বলে

৪৪. 'রণ রক্ত সফলতা; বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

ক. যুদ্ধ-বিগ্রহ খ. সীমাহীন রক্তপাত

গ. সভ্যতার দ্বন্দ্ব ঘ. সভ্যতার বিকাশে যুদ্ধ ও রক্তপাত

উত্তর :ঘ. সভ্যতার বিকাশে যুদ্ধ ও রক্তপাত

৪৫. জীবনানন্দ দাশ দারুচিনি-বনানীর ফাঁকে নির্জনতার কথা বলেছেন কেন?

ক. কবি নিসর্গপ্রেমিক বলে

খ. দারুচিনি বনানীর নীরবতা বোঝাতে

গ. সুচেতনা নাগরিক সভ্যতায় দুর্লভ বলে

ঘ. জনসমাজে নির্জনতা নেই বলে

উত্তর :গ. সুচেতনা নাগরিক সভ্যতায় দুর্লভ বলে

৪৬. কবির মতে কোথায় নির্জনতা আছে?

ক. দারুচিনি-বনানীর ফাঁকে খ. ফাঁকা মাঠে

গ. ভাঙা বেড়ার ফাঁকে ঘ. ফুল বাগানে

উত্তর :ক. দারুচিনি-বনানীর ফাঁকে

৪৭. 'প্রাণহীন বিবর্ণ নগরে, আমি যেন নির্জন দূরতর দ্বীপ,' ্তচরণদ্বয় তোমার পাঠ্যবইয়ের কোন কবিতাকে নির্দেশ করে?

ক. বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ খ. সোনার তরী

গ. তাহারেই পড়ে মনে ঘ. সুচেতনা

উত্তর :ঘ. সুচেতনা

৪৮. 'সুচেতনা' কবিতায় কবিপ্রাণ কোথায় ঘুরেছে?

ক. শুভ্র সকালে খ. রূঢ় রৌদ্রে

গ. ঘন কুয়াশায় ঘ. চন্দ্রালোকে

উত্তর :খ. রূঢ় রৌদ্রে

৪৯. 'সুচেতনা' কবিতায় কবিপ্রাণ রূঢ় রৌদ্রে ঘুরেছে কেন?

ক. জীবিকা সংগ্রহের তাগিদে

খ. সংগ্রামী চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে

গ. মানুষকে মানুষের মতো ভালোবাসতে

ঘ. মানুষকে শ্রেণিসচেতন করে তুলতে

উত্তর :গ. মানুষকে মানুষের মতো ভালোবাসতে

৫০. 'আমি রোদে পুড়ে ঘুরে ঘুরে অনেক কেঁদেছি।'্ত সুচেতনা কবিতায় কোন চরণকে নির্দেশ করে?

ক. না এলেই ভালো হতো অনুভব ক'রে

খ. দেখেছি আমারি হাতে হয়তো নিহত ভাই বোন বন্ধু

গ. আজকে অনেক রূঢ় রৌদ্রে ঘুরে প্রাণ?

ঘ. আমাদের মতো ক্লান্ত ক্লান্তিহীন নাবিকের হাতে

উত্তর :গ. আজকে অনেক রূঢ় রৌদ্রে ঘুরে প্রাণ

পদ্মা

পদ্মার ভয়ংকর রূপ দেখে যখন মানুষ স্তব্ধ ও গতিহীন হয়ে যায়, তখন এর গতিই আবার তাদের মনে মুক্তির স্পন্দন জাগিয়ে তোলে। পদ্মার গতিময়তা দেখেই মানুষের জীবনপ্রভাবে একধরনের গতির সৃষ্টি হয়। এর প্রখর স্রোতধারা মানুষকে উদ্দীপ্ত করে তোলে। ফলে মানুষ দুঃখকষ্ট ভুলে পুনরায় সংগ্রামে অবতীর্ণ হতে পারে।

১. পদ্মাকে দেখে কেঁপে উঠেছে-

ক. নির্ভীক জোয়ান

খ. সংগ্রামী মানুষ

গ. দুরন্ত হার্মাদ

ঘ. প্রদীপ্ত স্রোতধারা

উত্তর :গ. দুরন্ত হার্মাদ

হ পরবর্তী অংশ আগামী সংখ্যায়

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে