১০৪। নলকূপের পানির বিষাক্ত পদার্থ -।
উত্তর : আর্সেনিক
১০৫। আর্সেনিকযুক্ত নলকূপকে - রঙ দিয়ে চিহ্নিত করা হয়।
উত্তর : লাল
১০৬। মাটির নিচে - খনিজ থাকে।
উত্তর : আর্সেনিকের
১০৭। পানি পান করার আগে - করে নিতে হবে।
উত্তর : শোধন
১০৮। পুরোপুরি নিরাপদ করতে হলে পানি - হবে।
উত্তর : ফোটাতে
১০৯। পানির সব জীবাণু মারার জন্য ফুটতে শুরু করার পর আরও - তাপ দিতে হবে।
উত্তর : ২০ মিনিট
১১০। প্রাকৃতিক কারণে পানির - দূষণ হয়।
উত্তর : আর্সেনিক
১১১। উদ্ভিদ মাটি থেকে - সাহায্যে পুষ্টি উপাদান শোষণ করে।
উত্তর : পানির
১১২। উঁচু পর্বতের চূড়ায় পানি - রূপে থাকে।
উত্তর : বরফ
১১৩। যে নলকূপের পানিতে আর্সেনিক থাকে, তাকে - রঙ দিয়ে চিহ্নিত করা হয়।
উত্তর : লাল
১১৪। পানি বিশুদ্ধকরণের রাসায়নিক পদার্থ -।
উত্তর : বিস্নচিং পাউডার
১১৫। ফিটকিরি পানি জীবাণুমুক্ত করার -।
উত্তর : পদার্থ
১১৬। মাটি থেকে পানি ও পুষ্টি গ্রহণ করে -।
উত্তর : উদ্ভিদ
১১৭। বায়ুতে সব সময় কিছু পরিমাণ - থাকে।
উত্তর : বাষ্প
১১৮। ফিটকিরি ব্যবহার হয় - বিশুদ্ধ করতে।
উত্তর : পানি
১১৯। দূষিত পানি - জন্য ক্ষতিকর।
উত্তর : জীবনের
১২০। পানি জীবাণুমুক্ত করার সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি -।
উত্তর : ফুটানো
১২১। পানি ফুটতে শুরু করার পর - তাপ দিলে পানিতে থাকা জীবাণু মারা যায়।
উত্তর : ২০ মিনিট
১২২। জলীয়বাষ্প বায়ুমন্ডলের ওপরের দিকে উঠে - হয়ে ক্ষুদ্র পানিকণায় পরিণত হয়।
উত্তর : ঠান্ডা
১২৩। মেঘের পানিকণাগুলো খুব বেশি ঠান্ডা হয়ে গেলে তা পরিণত হয় -।
উত্তর : বরফে
১২৪। বায়ুপ্রবাহের কারণে - মেঘরূপে উড়ে গিয়ে পর্বতের চূড়ায় পৌঁছায়।
উত্তর : জলীয়বাষ্প
১২৫। মেঘের পানিকণাগুলো - বরফে পরিণত হয়ে শিলাবৃষ্টি হিসেবে পৃথিবীতে নেমে আসে।
উত্তর : খুব বেশি ঠান্ডায়
১২৬। জলীয়বাষ্প মেঘরূপে উড়ে গিয়ে পর্বতের চূড়ায় পৌঁছায় - প্রভাবে।
উত্তর : বায়ুপ্রবাহের
১২৭। পাট পচানো পানিদূষণের -।
উত্তর : কারণ
১২৮। আর্সেনিকমুক্ত নলকূপের রঙ -।
উত্তর : সবুজ
১২৯। নলকূপের পানিতে আর্সেনিক নামক - মিশে থাকে।
উত্তর : বিষাক্ত পদার্থ
১৩০। পানিতে আর্সেনিক আছে কিনা, তা - করে জানা যায়।
উত্তর : পরীক্ষা
১৩১। আর্সেনিকযুক্ত পানি পান করলে হাত-পায়ের চামড়ায় - হয়।
উত্তর : ঘা
১৩২। কলেরা, আমাশয়, টাইফয়েড ও ডায়রিয়া - রোগ।
উত্তর : পানিবাহিত
১৩৩। পেটের পীড়া ও চর্মরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে-পানে।
উত্তর : দূষিত পানি
হ পরবর্তী অংশ আগামী সংখ্যায়