পড়ালেখায় উন্নতি করার উপায়

প্রকাশ | ২৬ জুলাই ২০২৪, ০০:০০

শিক্ষা জগৎ ডেস্ক
র. প্রতিদিন ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করতে হবে। এতে করে পড়াশোনা করার জন্য অনেক বেশি সময় পাওয়া যাবে। রর. প্রতিদিন নতুন কিছু শেখার ও জানার চেষ্টা করতে হবে। এটি অন্যদের চেয়ে নিজেকে এগিয়ে নিতে বা উন্নতিতে সাহায্য করবে। ররর. আগামীকাল কী পড়বে তা আগের দিন খাতায় লিখে রাখলে পরের দিন সেই অনুযায়ী পড়া যায়। তা ছাড়া ভাগ ভাগ করে পড়লে, পড়তে ভালো লাগে। রা. প্রতি সপ্তাহে বা মাসে কোন কোন বিষয়গুলো বা বই শেষ করবে তা খাতায় লিখে রাখলে কাজটা দ্রম্নত শেষ করা যায়। া. কঠিন বিষয়গুলো প্রতিদিন অল্প অল্প করে পড়তে হবে এবং লিখে লিখে শব্দ করে পড়ার চেষ্টা করতে হবে। এতে করে কঠিন বিষয়গুলো খুব ভালো করে শেখা যাবে এবং মনে থাকবে। ার. কোন বিষয় পড়ার সময় সে বিষয়টি নিয়ে সঠিক ধারণা রাখার চেষ্টা করবে। নিজে না বুঝলে অন্যের সাহায্য নিতে হবে। না বুঝে কোন কিছু মুখস্থ করা ঠিক না এবং পড়ার সময় পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ার চেষ্টা করবে। ারর. মোবাইলে ভধপবনড়ড়শ, সবংংবহমবৎ, রহংঃধমৎধস, রসড়, যিধঃং ধঢ়ঢ় ও ুড়ঁ :ঁনব কম ব্যবহার করতে হবে। এগুলো আমাদের স্মৃতিশক্তি নষ্ট করে দেয়। াররর. অযথা আড্ডা বা ঘোরাফেরা করা থেকে বিরত থাকতে হবে। রী. প্রতিদিন সকাল, বিকাল ও রাতে নিজের স্বপ্নটাকে একবার করে স্মরণ করতে হবে। প্রয়োজনে নিজের স্বপ্নটাকে পড়ার টেবিলের ওপর লিখে রাখতে হবে। ী. সবসময় নেতিবাচক চিন্তাশীল মানুষদের পরিহার করে চলতে হবে। যথাসম্ভব ইতিবাচক চিন্তাশীল মানুষদের সংর্স্পশে থাকার চেষ্টা করতে হবে। এর ফলে নিজের ভিতরে ভালো কিছু করার অনুপ্রেরণা জাগবে। ীর. বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। যত বেশি বই পড়া যাবে তত বেশি জানা যাবে। কারণ, বই আমাদের প্রকৃত বন্ধু। ীরর. সুস্বাস্থ্য পড়ায় মনোযোগ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই নিজের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের প্রতি যথেষ্ট সচেতন থাকতে হবে। 'কখনো হতাশ হওয়া যাবে না। খারাপ সময় ধৈর্য্য ধারণ করে লক্ষ্য ঠিক রেখে পরিশ্রম করে যেতে হবে।'