শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪, ১৬ কার্তিক ১৪৩১

পঞ্চম শ্রেণির বাংলা

রোমানা হাবিব চৌধুরী, সহকারী শিক্ষক, ব্রাইট ফোর টিউটোরিয়াল হোম, চট্টগ্রাম
  ২৯ জুন ২০২৪, ০০:০০
পঞ্চম শ্রেণির বাংলা

প্রশ্ন: ইমদাদ হক সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য লিখি।

উত্তর : নিচে ইমদাদ হক সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য লেখা হলো-

১) ইমদাদ হক একজন ফুটবল খেলোয়াড়।

২) ফুটবল খেলা ও খেলায় জেতাই তার জীবনের একমাত্র লক্ষ্য।

৩) ফুটবল খেলতে গিয়ে অনেক শারীরিক আঘাত পেলেও সে খেলা ছাড়ে না।

৪) ইমদাদ হক প্রতিদিন বিছানায় শুয়ে ব্যথায় কাতরায়।

৫) ইমদাদ হক গোল করে তার দলকে জেতায়।

প্রশ্ন: কবিতায় ইমদাদ হকের খেলা ও দর্শকের আনন্দপূর্ণ নানান অভিমতের বর্ণনা নিজের ভাষায় বলি ও লিখি।

উত্তর : ইমদাদ হক ফুটবল খেলায় অত্যন্ত দক্ষ। সে বল নিয়ে সবার আগে ছুটে চলে। কখনো বাঁ পায়ে ড্রিবলিং করে। কখনো ডান পায়ে ঠেলা মারে বলকে। ইমদাদ হকের গোলেই তার দল জয় পায়।

দর্শকেরা ইমদাদ হকের অসাধারণ খেলা দেখে উচ্ছ্বসিত হয়। তারা চিৎকার করে তাকে উৎসাহ দেয়। 'চালিয়ে যাও', 'আরো আগে যাও' 'মারো জোরে মারো', 'গোল গোল' ইত্যাদি বলে তারা আনন্দ প্রকাশ করে।

প্রশ্ন: সকালের দৈনিকে ইমদাদ হক সম্পর্কে কী লেখা থাকে?

উত্তর : সকালের দৈনিকে ইমদাদ হকের অসাধারণ খেলার প্রশংসা করা থাকে। ইমদাদ হকের মতো চমৎকার খেলোয়াড় আজকাল যে খুব বেশি দেখা যায় না, সে কথা পত্রিকায় উলেস্নখ করা হয়।

প্রশ্ন: ইমদাদ হক খেলার মাঠে কীভাবে খেলে?

উত্তর : ইমদাদ হক খেলার মাঠে চোখ ধাঁধানো খেলা খেলে। সে বল পায়ে সবার আগে ছুটে যায়। বাঁ পায়ে ড্রিবলিং করে ডান পায়ে বলকে ঠেলা মারে। দেখে মনে হয় তার সারা শরীরে যেন বজ্র ভর করেছে। বাতাসের মতো ছুটে গিয়ে ইমদাদ হক গোল করে ও তার দলকে জেতায়।

প্রশ্ন: আঘাতপ্রাপ্ত হলেও ইমদাদ হক খেলতে যায় কেন?

উত্তর : ইমদাদ হক একজন জাত খেলোয়াড়। ফুটবল খেলা ও খেলায় জেতাই তার জীবনের একমাত্র লক্ষ্য। খেলতে গিয়ে সে যত শারীরিক আঘাতই পাক না কেন, খেলতে নামা ও দলকে জেতানোর নেশায় সে কোনো কিছুই পরোয়া করে না। তাই শত আঘাত নিয়েও ইমদাদ হক খেলতে যায়।

প্রশ্ন: সন্ধ্যাবেলা ইমদাদ হক কী করে?

উত্তর : সন্ধ্যাবেলা খেলা শেষে ইমদাদ হক খোঁড়াতে খোঁড়াতে মেসে ফিরে আসে। এরপর শরীরের নানা ক্ষত স্থানে পটি বাঁধে। বিছানায় কাত হয়ে শরীরের প্রতিটি গিঁটে গিঁটে মালিশ মাখে। আর চাকরকে দিয়ে আঘাতপ্রাপ্ত হাড়ে সেঁক দেওয়ায়।

মাটির নিচে যে শহর

সঠিক উত্তরটি খাতায় লেখো।

১) মহাস্থানগড়, ময়নামতি ইত্যাদি হচ্ছে-

ক. প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিদর্শন

খ. প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন

গ. আধুনিক নগর

ঘ. ইংরেজ আমলের স্থাপত্য

উত্তর : খ. প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন

২) লালমাই কোথায় অবস্থিত?

ক. কুমিলস্নায়

খ. নরসিংদীতে

গ. দিনাজপুরে

ঘ. টাঙ্গাইলে

উত্তর : ক. কুমিলস্নায়

৩) খ্রিষ্টপূর্ব কত শতকে গঙ্গা নদীর তীরে সুসভ্য মানুষ থাকত?

ক. দশ থেকে নয়

খ. নয় থেকে আট

গ. আট থেকে সাত

ঘ. সাত থেকে ছয়

উত্তর : ঘ. সাত থেকে ছয়

৪) উয়ারী ও বটেশ্বর প্রকৃতপক্ষে পাশাপাশি অবস্থিত দুটি-

ক. নদী খ. গ্রাম

গ. শহর ঘ. পাহাড়

উত্তর : খ. গ্রাম

৫) উয়ারী ও বটেশ্বর গ্রামে প্রায়ই কী পাওয়া যেত?

\হক. প্রাকৃতিক সম্পদ

\হখ. প্রাচীন মানুষের কঙ্কাল

\হগ. প্রাচীন স্বর্ণমুদ্রা

\হঘ. প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন

উত্তর : ঘ. প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন

৬) ১৯৫৫ সালে শ্রমিকদের ফেলে যাওয়া লৌহপিন্ডগুলো কেমন ছিল?

\হক. ত্রিকোণাকার ও একমুখ চোখা

\হখ. একমুখ চোখা ও হালকা

\হগ. বর্গাকার ও ভারী

\হঘ. ত্রিকোণাকার ও হালকা

উত্তর : ক. ত্রিকোণাকার ও একমুখ চোখা

৭) ১৯৫৬ সালে প্রাপ্ত মুদ্রাভান্ডারে কতগুলো মুদ্রা ছিল?

\হক. এক হাজারের মতো

\হখ. দুই হাজারের মতো

\হগ. তিন হাজারের মতো

\হঘ. চার হাজারের মতো

উত্তর : ঘ. চার হাজারের মতো

৮) কখন থেকে হাবিবুলস্নাহ পাঠান উয়ারী-বটেশ্বরের নিদর্শন জাদুঘরে জমা দেন?

\হক. ১৯৩৩-৩৪ সালের পর থেকে

\হখ. ১৯৫৫-৫৬ সালের পর থেকে

\হগ. ১৯৭৪-৭৫ সালের পর থেকে

\হঘ. ২০০০-২০০১ সালের পর থেকে

উত্তর : গ. ১৯৭৪-৭৫ সালের পর থেকে

৯) ২০০০ সালে উয়ারী-বটেশ্বরের খনন কাজের নেতৃত্বে কে ছিলেন?

\হক. হানিফ পাঠান খ. হাবিবুলস্নাহ পাঠান

\হগ. সুফি মোস্তাফিজুর রহমান ঘ. জাফর ইকবাল

উত্তর : গ. সুফি মোস্তাফিজুর রহমান

১০) হানিফ পাঠান পেশায় কী ছিলেন?

\হক. স্কুল শিক্ষক খ. কলেজ শিক্ষক

\হগ. মাদ্রাসা শিক্ষক ঘ. বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক

উত্তর : ক. স্কুল শিক্ষক

১১) জনখাঁরটেকে কিসের সন্ধান পাওয়া গেছে?

\হক. বৌদ্ধ পদ্মমন্দিরের খ. দুর্গ-নগরের

\হগ. বৌদ্ধ বিহারের ঘ. প্রাচীন জাদুঘরের

উত্তর : গ. বৌদ্ধ বিহারের

১২) উয়ারী-বটেশ্বরের প্রচুর প্রাচীন নিদর্শন সংগ্রহ করে জাদুঘরে কে জমা দেন?

ক. হাসিবুলস্নাহ পাঠান খ. হাফিজুলস্নাহ পাঠান

গ. হাবিবুলস্নাহ পাঠান ঘ. শরিফুলস্নাহ পাঠান

উত্তর : গ. হাবিবুলস্নাহ পাঠান

১৩) একটি বৌদ্ধবিহারের সন্ধান পাওয়া গেছে-

\হক. ভাষানটেকে খ. জানখাঁরটেকে

\হগ. টেকেরহাটে ঘ. টঙ্গীরটেকে

উত্তর : খ. জানখাঁরটেকে

১৪) কোন নদীপাড়ের বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে ছিল সুসভ্য মানুষজনের বসবাস?

ক. বুড়িগঙ্গা খ. ব্রহ্মপুত্র

গ. শীতলক্ষ্যা ঘ. মেঘনা

উত্তর : গ. শীতলক্ষ্যা

১৫) ব্রহ্মপুত্র নদ বয়ে গিয়েছে কোন অঞ্চলের পাশ দিয়ে?

\হক. মধুপুর খ. ময়নামতি

\হগ. পাহাড়পুর ঘ. নরসিংদী

উত্তর : ঘ. নরসিংদী

হ পরবর্তী অংশ আগামী সংখ্যায়

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে