প্রশ্ন :কেবিনেট মিশন পরিকল্পনা-
উত্তর :১৯৪৬ সালে ভারত সচিব পেথিক লরেন্স-এর নেতৃত্বে ৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিশন ভারতে প্রেরিত হয়।
প্রশ্ন :পঞ্চাশের মন্বন্তর-
উত্তর :বাংলা ১৩৫০ সালে (ইংরেজি ১৯৪৩ সালে)। ১৯৪৩-৪৫ সালে খাজা নাজিমুদ্দিনের শাসনামলের দুর্ভিক্ষ। ১৯৪৪ সালে এটি প্রকট আকার ধারণ করে। এর কারণ অনুসন্ধানে গঠিত কমিশন 'উডহেড কমিশন'।
প্রশ্ন :ভারত বিভক্তি-
উত্তর :র্ যাডক্লিফ কমিশনের প্রধান সাইরিলর্ যাডক্লিফের রোয়েদাদ অনুযায়ী ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান ও ১৫ আগস্ট ভারত স্বাধীন হয়।
প্রশ্ন :বাংলাদেশে ইংরেজি শিক্ষা চালু হওয়ায় সবচেয়ে বেশি উপকৃত হয়-
উত্তর :হিন্দু সম্প্রদায়।
প্রশ্ন :প্রেসিডেন্সি কলেজে রূপান্তরিত করা হয়-
উত্তর :হিন্দু কলেজকে।
প্রশ্ন :মুসলিম সাহিত্য সমাজের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন-
উত্তর :নওয়াব আব্দুল লতিফ।
প্রশ্ন :আলীগড় আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন-
উত্তর :সৈয়দ আহমেদ খান।
প্রশ্ন :ভারত উপমহাদেশে প্রথম প্রিভিকাউন্সিলের সদস্য হন-
উত্তর :সৈয়দ আমীর আলী।
প্রশ্ন :কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম মুসলিম বিচারপতি ছিলেন-
উত্তর :সৈয়দ মাহমুদ।
প্রশ্ন :মুসলমানদের পৃথক নির্বাচনের দাবি স্বীকৃতি হয়-
উত্তর :মর্লি মিন্টো সংস্কার আইনের মাধ্যমে।
প্রশ্ন :১৯৩৭ সালে প্রকাশিত মুসলমানদের বাংলা মুখপাত্রটির নাম-
উত্তর :দৈনিক আজাদ।
প্রশ্ন : বাংলায় ঋণ সালিশী আইন প্রবর্তন করেন-
উত্তর : এ.কে. ফজলুল হক।
প্রশ্ন :ব্রিটিশ ভারত বিভক্তির সময় বাংলার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন-
উত্তর :হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
প্রশ্ন :ভারতে সাধারণ নির্বাচনের নির্দেশ প্রদান করেন-
উত্তর :ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মিস্টার অ্যাটলি।
প্রশ্ন :বাংলায় নীল চাষ বিলুপ্ত হয়-
উত্তর :১৮৬০ সালে।
প্রশ্ন :বাংলার নীল বিদ্রোহে অংশগ্রহণ করে-
উত্তর :নীলচাষিরা।