পাঠক মত

প্রকাশ | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
সংস্কার কার্যক্রম দ্রম্নত সম্পন্ন হোক একটি দুর্ঘটনাটা সারা জীবনের কান্না। যাত্রাপথ যদি নিরাপদ না হয় তাহলে যেকোনো মুহূর্তেই ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। কিশোরগঞ্জ জেলার সনামধন্য হোসেনপুর থানায় দীর্ঘ ৩ বছর যাবৎ একটি ব্রিজের সংস্কার কাজ চলমান রয়েছে। যেখানে ইতোমধ্যেই ঘঠে গেছে ছোট-বড় অসংখ্য দুর্ঘটনা। কিন্তু এতে যেন কারো কোনো মাথা ব্যথায় নেই। কতদিন নাগাদ এই কাজ শেষ হবে সেটা নিয়েও রয়েছে হাজারো জল্পনা কল্পনা। তিন কোটি টাকা ব্যয়ে ২০২১ সালের ১১ ফেব্রম্নয়ারিতে কাওনায় নরসুন্দা নদের উপর এই ব্রিজ নির্মাণের চুক্তি সম্পাদিত হয়। এই ব্রিজের ঠিকাদার এস আলম ৪ মাসের নির্মাণ কাজ কে যথাযথ সময়ে শেষ করতে না পারায় কয়েক দফায় চুক্তির মেয়াদ বাড়ায়, তাও কাজ সম্পন্ন না হওয়ায় একসময় ঠিকাদার নিজেই উধাও হয়ে যায়। এছাড়াও কাজ চলাকালীন সময়ে টানানো হয়নি কোনো সতর্কতামুলক সাইনবোর্ড। যার ফলে প্রায়শই ঘটে দুর্ঘটনা। এপর্যন্ত এইখানে অসংখ্য দুর্ঘটনা ও জানমালের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। প্রাণ হারিয়েছে বেশ কয়েকজন। ৪০ মিটার গার্ডার ব্রিজের নির্মাণে সময় লাগে মাত্র ৪০-৪৫ দিন। সেখানে দিনের পর দিন এইভাবে অর্ধসমাপ্ত কাজ ফেলে রাখায় জনগণ ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। ৩ বছর আগে শুরু হয়ে এখনো কাজ শেষ না হওয়ায় জনগণের ভোগান্তি চরম পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এমতাবস্থায় জনগণের জানমালের কথা বিবেচনা করে এই ব্রিজের সংস্কার কাজ দ্রম্নত শেষ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। জান্নাতুল ফেরদৌস তানজিনা শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন অ্যাপসসমূহের ভয়ানক ফাঁদ ছাত্র-ছাত্রীদের একটা বড় অংশই চায় ঘরে বসে অনলাইনে টাকা আয় করতে। তাই তারা অনলাইনের বিভিন্ন সাইটে ইনকামের সোর্স খুঁজতে থাকে। তাদের আয় করার সুপ্ত বাসনাকে উসকে দেয় বিভিন্ন ইউটিউবারেরা। তারা তাদের ইউটিউব চ্যানেলে বিভিন্ন অ্যাপস কে প্রোমোট করে থাকে। অ্যাপসগুলো ইন্সটল করলে দেখা যায়, গেম খেলে, যোগ-বিয়োগ করে, মুভি দেখে, অ্যাড দেখে টাকা আয়ের উদ্ভট পদ্ধতি। শঙ্কার ব্যাপার হলো, অ্যাপস ইন্সটল দেয়ার পর অ্যাপসটি মোবাইলের গ্যালারিসহ প্রয়োজনীয় সকল প্রাইভেট ফাইলের অ্যাক্সেস নিয়ে নেয়। আর একেকটা পদ্ধতি অনুসরণের মাধ্যমে খুব অল্প পরিমাণ টাকা অ্যাকাউন্টে জমা হয়। সেই সঙ্গে দেখতে হয় তাদের ৪০ সেকেন্ডের দীর্ঘ বিজ্ঞাপন। এরূপ অ্যাপস থেকে মাসে একশত টাকাও আয় করা যায় না। অপরদিকে ডিভাইসের সমস্ত ডাটা তারা চুরি করে নিয়ে থার্ড পার্টি কোম্পানিগুলোর কাছে চড়া মূল্যে বিক্রি করে। প্রত্যেকের উচিত এরূপ অ্যাপস ডাউনলোড করা থেকে বিরত থাকা। এরূপ অ্যাপস সংশ্লিষ্ট গ্রম্নপের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। ফাহিম ফয়সাল শিক্ষার্থী ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া