মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

আইপিএলে নেই কোনো বাংলাদেশি, নেপথ্যের কারণ কী?

যাযাদি ডেস্ক
  ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৬
আইপিএলে বাংলাদেশি ক্রিকেটার। ছবি : বিসিবি

আইপিএলে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের উপেক্ষিত হওয়ার বিষয়টি নতুন কিছু নয়। আইপিএলে গিয়ে ম্যাচের পর ম্যাচ সাইড বেঞ্চে বসে থাকা কিংবা পর্যাপ্ত সুযোগের অভাব ক্রিকেটারদের জন্য নিয়মিত ঘটনা। এবারের মেগা নিলামেও মিলল যার প্রমাণ। চূড়ান্ত তালিকায় ১২ ক্রিকেটারের নাম থাকলেও তাদের কাউকেই দলে ভেড়ায়নি কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি।

ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের বিশ্বায়নে পুরো বিশ্ব যতটা এগিয়েছে বাংলাদেশ যেন হেঁটেছে ঠিক তার উল্টো পথে। ২০ ওভারের ফরম্যাটে বাংলাদেশ থেকে সেভাবে কেউ নজরই কাড়তে পারেন না। বাংলাদেশিদের মধ্যে শুধু মুস্তাফিজুর রহমান ও রিশাদ হোসেনের নাম নিলামে তোলা হয়। আর বাদ বাকি ১০ ক্রিকেটার সেই সুযোগও পাননি।

নিলামের দ্বিতীয় দিন তালিকার ১৮১ নম্বরে ছিলেন মুস্তাফিজ। বাঁহাতি এই পেসারের ভিত্তি মূল্য ছিল ২ কোটি রুপি। এই ভিত্তি মূল্যেই গত আসরে তাকে দলে নিয়েছিল চেন্নাই সুপার কিংস। আসরে ৯ ম্যাচে নিয়েছিলেন ১৪ উইকেট। তার আগের দুই মৌসুমে তিনি খেলেন দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে। ২০১৬ সালে আইপিএল অভিষেকে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের ট্রফি জয়ে বড় অবদান রাখেন মুস্তাফিজ। সব মিলিয়ে আইপিএলে সাত আসরে ৫৭ ম্যাচে ওভারপ্রতি ৮.১৪ রান খরচায় মুস্তাফিজের শিকার ৬১ উইকেট। আর ১৮৭ নম্বরে ছিলেন রিশাদ। তার ভিত্তিমূল্য ছিল ৭৫ লাখ রুপি।

আইপিএলে বাংলাদেশি ক্রিকেটার। ছবি : বিসিবি

আইপিএলে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের উপেক্ষিত হওয়ার বিষয়টি নতুন কিছু নয়। আইপিএলে গিয়ে ম্যাচের পর ম্যাচ সাইড বেঞ্চে বসে থাকা কিংবা পর্যাপ্ত সুযোগের অভাব ক্রিকেটারদের জন্য নিয়মিত ঘটনা। এবারের মেগা নিলামেও মিলল যার প্রমাণ। চূড়ান্ত তালিকায় ১২ ক্রিকেটারের নাম থাকলেও তাদের কাউকেই দলে ভেড়ায়নি কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি।

ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের বিশ্বায়নে পুরো বিশ্ব যতটা এগিয়েছে বাংলাদেশ যেন হেঁটেছে ঠিক তার উল্টো পথে। ২০ ওভারের ফরম্যাটে বাংলাদেশ থেকে সেভাবে কেউ নজরই কাড়তে পারেন না। বাংলাদেশিদের মধ্যে শুধু মুস্তাফিজুর রহমান ও রিশাদ হোসেনের নাম নিলামে তোলা হয়। আর বাদ বাকি ১০ ক্রিকেটার সেই সুযোগও পাননি।

নিলামের দ্বিতীয় দিন তালিকার ১৮১ নম্বরে ছিলেন মুস্তাফিজ। বাঁহাতি এই পেসারের ভিত্তি মূল্য ছিল ২ কোটি রুপি। এই ভিত্তি মূল্যেই গত আসরে তাকে দলে নিয়েছিল চেন্নাই সুপার কিংস। আসরে ৯ ম্যাচে নিয়েছিলেন ১৪ উইকেট। তার আগের দুই মৌসুমে তিনি খেলেন দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে। ২০১৬ সালে আইপিএল অভিষেকে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের ট্রফি জয়ে বড় অবদান রাখেন মুস্তাফিজ। সব মিলিয়ে আইপিএলে সাত আসরে ৫৭ ম্যাচে ওভারপ্রতি ৮.১৪ রান খরচায় মুস্তাফিজের শিকার ৬১ উইকেট। আর ১৮৭ নম্বরে ছিলেন রিশাদ। তার ভিত্তিমূল্য ছিল ৭৫ লাখ রুপি।

গত কয়েক বছরের আইপিএল দেখলে দেখা যাবে। সেই সময় বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সূচি ছিল। অর্থাৎ, আইপিএলের সময় বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ম্যাচ থাকে, যার ফলে প্লেয়ারদের মাঝপথে আইপিএল ছাড়তে হয়। এতে ফ্র্যাঞ্চাইজ়িগুলোর পরিকল্পনা করতে সমস্যা হয়। যা ক্রিকেটাদের দল না পাওয়ার অন্যতম কারণ। এর আগে তাসকিন আহমেদকে কলকাতা থেকে খেলার প্রস্তাব দেওয়া হলেও বিসিবি থেকে অনাপত্তিপত্র না দেওয়ায় সেসময় খেলার সুযোগ হাতছাড়া হয় তার।

যাযাদি/ এস

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে